ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিতে চালের গুঁড়োর ৫টি কার্যকরী ফেসপ্যাক

ত্বকের (skin) উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিতে চালের গুঁড়োর ৫টি কার্যকরী ফেসপ্যাক

প্রাকৃতিক স্ক্রাব হিসেবে চালের গুঁড়োর ব্যবহার আদিকাল থেকে হয়ে আসছে। এটি তৈলাক্ত ব্রণ প্রবণ ত্বকের (skin) জন্য বেশ কার্যকর। এর অ্যান্টি ইনফ্লামেনটরি উপাদান প্রাকৃতিক ভাবে ত্বকের রোদে পোড়া দাগ দূর করে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে। ত্বকের যত্নে চালের গুঁড়োর কিছু কার্যকরী প্যাক নিয়ে আজকের এই ফিচার।

১। চালের গুঁড়ো, বেসন এবং মধু

দুই টেবিল চামচ চালের গুঁড়ো, দুই টেবিল চামচ বেসন এবং তিন চা চামচ মধু একসাথে মিশিয়ে নিন। এই পেস্টটি ত্বককে (skin) ঘন করে লাগান। ২০ মিনিট অপেক্ষা করুন। তারপর শুকিয়ে গেলে কুসুম গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। চালের গুঁড়ো ত্বক এক্সফলিয়েট করে মৃত কোষ দূর করে নতুন কোষ তৈরি করে। বেসন ত্বকের (skin) উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে থাকে। মধু ত্বক ময়েশ্চার করে ত্বক নরম কোমল করে তুলে।

২। চালের গুঁড়ো, মুলতানি মাটি এবং টমেটোর জুস

এই প্যাকটি তৈলাক্ত এবং ব্রণ প্রবণ ত্বকের (skin) জন্য বেশ উপকারী। এক চা চামচ চালের গুঁড়ো, আধা চা চামচ মুলতানি মাটি এবং টমেটোর রস দিয়ে পেস্ট তৈরি করুন। এটি ত্বকে লাগান। শুকিয়ে গেলে পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। এটি ত্বকে ব্রণের দাগ, অন্য কালো দাগ দূর করতে সাহায্য করে।

আরো পড়ুন  স্থায়ীভাবে আলুর রস বগলের কালো দাগ দূর করে

৩। চালের গুঁড়ো এবং লেবুর রস

এক মুঠো চাল সারারাত কুসুম গরম পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। পরের দিন তা গুঁড়ো করে নিন। এর সাথে তিন টেবিল চামচ লেবুর রস মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন। এটি ফ্রিজে রেখে দিন এক ঘন্টা। একটি তুলোর বল এই মিশ্রণে ভিজিয়ে ত্বকে (skin) লাগান। কিছুক্ষণ পর পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। এটি তৈলাক্ত ত্বকে (skin) টোনার হিসেবে কাজ করবে। নিয়মিত ব্যবহারে এটি ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করবে।

৪। আপেল, টকদই এবং চালের গুঁড়ো

কিছু আপেল ব্লেন্ড করে রস করে নিন। এর সাথে দুই টেবিল চাচম চালের গুঁড়ো, দুই টেবিল চামচ টকদই মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করে নিন। পেস্টটি ত্বকে (skin) ম্যাসাজ করে লাগান। এভাবে ১৫ মিনিট থাকুন। শুকিয়ে গেলে কুসুম গরম পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন।

৫। চালের গুঁড়ো, হলুদ এবং লেবুর রস

দুই টেবিল চামচ হলুদ গুঁড়ো, দুই টেবিল চামচ চালের গুঁড়ো এবং কয়েক ফোঁটা লেবুর রস এক সাথে মেশান। এইবার প্যাকটি ত্বকে (skin) ব্যবহার করুন। ২৫ মিনিট পর কুসুম গরম পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। এই প্যাকগুলো নিয়মিত ব্যবহার করুন। ভাল ফল পেতে সপ্তাহে দুইবার ব্যবহার করুন।

অন্ডকোষ ঝুলে থাকা কি কোন রোগ? অন্ডকোষ ঝুলে গেছে কারন কি এবং এর থেকে কিভাবে মুক্তি পাবো?
প্রশ্নঃ অন্ডকোষ ঝুলে থাকা কি কোন রোগ? অন্ডকোষ ঝুলে গেছে কারন কি এবং এর থেকে কিভাবে মুক্তি পাবো?

আরো পড়ুন  মেকআপ ছাড়াই প্রতিদিন সকালে ত্বক ফর্সা ও সুন্দর দেখানোর ১০টি উপায়

আপনার প্রশ্নের জন্য ধন্যবাদ।

গ্রাহক,আমি কি আপনাকে কিছু প্রশ্ন (question) করতে পারি? আপনার বয়স কত? আপনার এই সমস্যা টি কত দিন ধরে হচ্ছে? যৌন মিলনের সময় কি আপনার তাড়াতাড়ি বীর্যপাত হয়ে যায়? আপনি কি হস্তমৈথুন করেন? বা আপনার কি স্বপ্নদোষ হয়?

যৌন মিলনের সময় আপনার যদি তাড়াতাড়ি বীর্যপাত হয়ে যায় তাহলে এই সমস্যা টা কে বলা হয় premature ejaculation.

কিছু lifestyle পরিবর্তনের মাধ্যমে আপনি উপকৃত হতে পারেন যেমন-

-নিয়মিত ব্যায়াম করা

-পর্যাপ্ত পরিমানে ঘুম ও বিশ্রাম (rest) নেয়া।

-নিয়মিত পুষ্টিকর খাদ্য খাওয়া।

-সেক্স করার আগে বেশি করে foreplay করা।

-আপনার smoking বা alcohol এর অভ্যাস থাকলে তা পরিহার করুন।

-আপনি relaxation technique চেষ্টা করে দেখতে পারেন।

– যৌন মিলনের সময় মাইন্ড কে একটু distract করার চেষ্টা করে দেখতে পারেন।

-anxiety বা depression এ ভুগলেও এমন টা হতে পারে।কোন কিছু নিয়ে বেশি দুশ্চিন্তা করবেন না।

গ্রাহক,সেক্স এর সময় nervousness এর কারণে বীর্যপাত আগে আগে হয়ে যেতে পারে।তাই এই বিষয়ে আপনার পার্টনার এর সাথে খোলাখুলি কথা বলে নিবেন। সেক্স করার সময় যদি মানসিক ভাবে আপনারা একে অপরের কাছাকাছি আসতে পারেন তাহলে এই সমস্যা গুলো আর হবেনা। সেক্স এর সময় কনডম ব্যবহার করলেও এই সমস্যাটি হবেনা।
এতেও কাজ না হলে আপনি একজন Urology specialist এর কাছে যেতে পারেন।

আরো পড়ুন  ত্বকের উজ্জ্বলতা ফিরে পাবার ৪টি গোপন কৌশল

গ্রাহক, অণ্ডকোষ ঝুলে যাওয়া কোন সমস্যা নয়। অণ্ডকোষের কাজ হল শুক্রাণুর জন্য যথাযথ তাপমাত্রার যোগান দেয়া। যেহেতু গরমকালে শরীরের তাপমাত্রা বেশি থাকে তাই অণ্ডকোষ ঝুলে শরীর থেকে নিচে যায় এবং শুক্রাণুকে যথাযথ তাপমাত্রায় সংরক্ষণ করে। যদি এটি ঝুলে না যেত তবে শরীরের সাথে লেগে থাকলে (শীতকালে) অতিরিক্ত তাপ পেত। যা শুক্রাণু তৈরি ব্যাঘাত ঘটাত। তাই ভয়ের বা চিন্তার কনো কারন নেই।

অণ্ডকোষ ঝুলে পড়া কোনো রোগ (diseases) নয়। এটা স্বাভাবিক। টেনশনমুক্ত থাকুন।

আপনার পেনিসের সাইজ যথেষ্ট আছে। সর্বনিম্ন সাড়ে তিন ইঞ্চি পেনিসই যথেষ্ট। সে জায়গায় আপনার পেনিসের আকৃতি বেশ ভালো।

আপনার পেনিস আরেকটু বড় হতেও পারে, তবে নিশ্চিত না। আর সেটা দরকারও নেই।

আপনি এসব ব্যাপারে সম্পূর্ণ সুস্থ আছেন, কোনো ধরনের টেনশন করবেন

আশা করি আপনাকে সাহায্য করতে পেরেছি।

আর কোন প্রশ্ন থাকলে, জানাবেন,

Leave a Reply

Your email address will not be published.