রাতে ঘুম হয় না? শুধু মাত্র লবণ আর চিনিতে, ৫ মিনিটে মিলবে গভীর নিদ্রা

খাবারকে সুস্বাদু করতে লবণ (salt) আর চিনি একেবারে অপরিহার্য। কিন্তু স্বাস্থ্যসচেতন মানুষজন এই দু’টি উপাদানের অতিরিক্ত সেবন এড়িয়েই চলেন। ডাক্তাররাও বলেন, লবণ (salt) এবং চিনি অতি মাত্রায় শরীরে প্রবেশ করলে, তার নানাবিধ ক্ষতিকর প্রভাব পড়ে।

কিন্তু মিনেসোটা ইনস্টিটিউট অফ অলটারনেটিভ মেডিসিনের গবেষকরা জানাচ্ছেন, লবণ (salt) আর চিনির পরিমিত সেবন নানা স্বাস্থ্য-সমস্যা থেকে মুক্তিও দিতে পারে।বিশেষত, অনিদ্রায় যাঁরা ভোগেন, তাঁরা বিশেষ উপকার পেতে পারেন লবণ (salt) ও চিনির বিধিসম্মত সেবনে।

কী রকম?একটি সাম্প্রতিক হেলথ জার্নালে গবেষকরা দাবি করেছেন, রোজ রাত্রে পরিমাণমতো নুন ও চিনি খেলে দ্রুত ঘুম আসবে, এবং গভীর হবে ঘুম। এই উপকার পাওয়ার জন্য প্রথমে তৈরি করে নিতে হবে একটি মিশ্রণ।কী কী লাগবে এই মিশ্রণ তৈরি করতে?লাগবে সামান্য দু’টো জিনিস— ৫ চা চামচ লাল চিনি বা ব্রাউন সুগার, এবং ১ চা চামচ লবণ (salt) ।

এই দু’টি উপাদান ভাল করে মিশিয়ে একটি কাচের জারে বা অন্য কোনও পাত্রে রেখে দিন। ব্যস, আপনার প্রাকৃতিক ঘুমের ওষুধ রেডি।এ বার জেনে নিন, এই মিশ্রণের ব্যবহার বিধি। রোজ রাত্রে শুতে যাওয়ার আধ ঘন্টাখানেক আগে মিশ্রণের এক চা চামচ পরিমাণ তুলে নিয়ে জিভের তলায় রাখুন। চিবোবেন না, বা জল দিয়ে গিলে নেবেন না। বরং আস্তে আস্তে মিশ্রণের উপাদানগুলিকে মুখের মধ্যে গলে যেতে দিন।

কী উপকার পাওয়া যাবে নুন-চিনির এই মিশ্রণ থেকে?১. গবেষকদের দাবি, এই মিশ্রণ প্রধানত ঘুমের উন্নতি ঘটায়। মিশ্রণটি মুখে দিয়ে চোখবুজিয়ে শুয়ে থাকলে কয়েক মিনিটের মধ্যেই গভীর ঘুমে তলিয়ে যাবেন আপনি।

২. মাথা ব্যখা কমানোর ক্ষেত্রেও খুব দ্রুত কাজ করে এই মিশ্রণ।৩. তা ছাড়া রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতারসামগ্রিক উন্নতি ঘটে এই মিশ্রণের প্রভাবে।ফলে শীতকালে লবণ (salt) -চিনির এই মিশ্রণের নিয়মিত সেবন সর্দি-কাশিকে দূরে রাখে।

আরো পড়ুন  পেঁয়াজ দিয়ে এত রোগ সারানো যায় জানতেন?

আমার প্রসাবের সাথে বীর্য বাহির হয়ে যাচ্ছে কি করতে পারি? ঔষধের নাম বলবেন প্লিজ
প্রশ্নঃ বাড়ি থেকে বিয়ের চাপ দিচ্ছে কিন্তু আমার পেনিস 2.5 ইন্চি।আর প্রসাবের সাথে বির্য (sperm) বাহির হয়।প্লিজ হেল্প ! আমাদের পেজে অনেকই প্রতিদিন ম্যাসেজ করেন। অনেক প্রশ্ন তাই সব প্রশ্নের উত্তর দেওয়া সম্ভব হয় না। তবে আমরা চেষ্টা করি পাঠকের প্রশ্নের উত্তর দিতে। তাদের নাম ছিকানান গোপন রেখে আমরা প্রশ্রে উত্তর দিয়ে থাকি। আপনার কোন প্রশ্ন থাকেল আমাদের ফেসবুকে পেজে করতে পারেন।

ধাতু দৌর্বল্যতা বা পেশাবের ক্ষয় কি? ও কি তার চিকিৎসা (treatment)? পায়খানা ও প্রসাব করার সময় ধাতু আসলে কি করবেন?
মূলত অনৈচ্ছিক বীর্য পাতের নামই হলো ধাতু দৌর্বল্যতা, উত্তেজনা বা নাড়াচাড়া ছাড়াই পেশাবের আগে বা পরে বা প্রস্াবের সাথে পূরুষাঙ্গ হতে বীর্য বের হওয়া, অথবা ফেনা যুক্ত পেশাব হওয়া, অথবা উত্তেজনা আসার দ্বারা কিংবা মহিলাকে স্পর্শ করার দ্বরা বা কথাবার্তা বলার দ্বারায় এমনিতেই বীর্যপাত হয়। আবার অনেক সময় জোর খাটানোর সময় বীর্যপাত হয়। তদ্রুপভাবে ঘুমের মধ্যে অচেতন আবস্হায় বীর্যপাত হয়।

ক্ষতির দিক ঃ-

ধাতু বা বীর্য যেহেতু শরীরের রুহ বলা হয়ে থাকে, সেহেতু অতিরিক্ত বীর্যপাত হওয়ার দ্বারা শরীরের অলসতার দেখা দে,কোন কাজে মন বসতে চায়না সর্বদা হতাশা দূঃচিন্তা বিরাজ করে,এমনকি কোমরে ব্যথ্যাও অণুভব হয়।ধাতু দুর্বলতা- সবচেয়ে ক্ষতিকর দিক হলো মাথায় ব্রেনে দুর্বলতা প্রকাশ পায়।

চেহারা শুকিয়ে যায়। শারীরিক দুর্বলতাও ব্যাপকভাবে প্রকাশ পায়। কোনো কাজেই ভালো লাগেনা। সব কিজেই বিরক্তি বিরক্তি ভাব দেখা দেয়।
সব সময় মনে চায় যদি শুয়ে থাকতে পারতাম।

মহিলার প্রতি যৌন হ্রাস পেতে পেতে এক সময় তাদের প্রতি কোন চাহিদাই জাগে না। কারো কারো মেলা মেশা কথাবার্তা বলতেও ভালো লাগে না।

নীরব ও অন্ধকার লাগে। একাকী ও নির্জনতা পচ্ছন্দ হয়। কারো কারো অবস্থা এমন করুন হয়ে দাড়াঁইয়া যার কারনে অাত্মহত্যার জন্যও প্রস্তুতি নেয়। এসব কেবল ধাতু দুর্বলাতার কারনে হয়ে থাকে।তাছাডা বিবাহিত জীবনে নেমে আসে

কালোছায়া এক পর্যায়ে এ রোগ মারাত্বক আকার ধারণ করলে এক সময় স্ত্রী সহবাসে অক্ষম হয়ে পডে।এবং সন্তান জন্ম দানেও বিগ্ন সৃষ্টি হয় এ জন্য সূচিকিতকার বিকল্প নেই।

ধাতু দুর্বলাতার কারন-

ধাতু দুর্বলাতার অনেক কারন আছে। তম্মধ্যে নিম্মক্ত কারন গুলো বেশির ভাগ লোকদের মাঝে পাওয়া যায়।

১। উত্তেজনার বশিভুত হয়ে হস্ত মৈথুন করে বীর্যপাত ঘটানো।

২। সমকামিতা মাধ্যমে বীর্যপাত ঘটানো।

৩। সব সময় পেটের অসুখ লেগে থাকার কারনে ধাতু দুর্বলতা হয়।

৪। অধিক গরম খাদ্ গ্রহণ, ও পুর্বের খাদ্য হজম না করে আবার খাদ্য খাওয়া বিলম্বে হজম হয় এমন খাওয়ার দ্বারা।

৫। ভরাপেটে সহবাস করার দ্বারা ধাতু দুর্বলতা দেখা দিতে পারে।

৬। অশ্নীল যৌন উদ্দীপক ছবি দেখার দ্বারা বীর্যপাত হয়ে থাকে।

৭/ আবার অনেক সময় অন্য কোন রোগের মাত্রারিক্ত ঔষধ সেবনে সাইডএপেক্ট এর কারণে ও হতে পারে।

৮/ অতিরিক্ত সহবাস/ হস্তমৈথুন / অতিরিক্ত স্বপ্ন দোষ ও অন্যতম কারণ।

৯/ অপুষ্টি / ভিটামিনের অভাব

১০/ আলকোহল / নেশা দ্রব্ খাদ্য অভ্যাসের কারণে ও হতে পারে।

চিকিৎসা (treatment) / সমাধান

প্রসাবের আগে পরে যারা ক্ষয় রোগে ভূগছেন, যেমন পেসাবের আগে পরে পিচ্ছিল জাতীয় বা আঠাল জাতীয় পদার্থ বের হলে বা সামান্য যৌন কল্পনা করলে বা পায়খানার সময় কোথ দিলে লিঙ্গ দিয়ে ধাতু ক্ষয় হলে তাদের জন্য প্রাথমিক চিকিৎসা (treatment)হিসাবে খুবই কার্যকরী এ টিপস।

প্রথমিক চিকিৎসা (treatment)-ঃ

আরো পড়ুন  গবেষণা: তিনটি ঢেঁড়সেই নিয়ন্ত্রণে থাকবে ডায়াবেটিস

১- নিমপাতা -: সকালে খালি পেটে ২০ টি নিমপাতা ভাল করে পরিস্কার করে চিবিয়ে বা গিলে খেয়ে নিন নিয়মিত ১ মাস।

২- ডাবের পানি- ফিটকিরি-:
একটি নারিকেলের ডাবের ভিতর ফিটকিরীর ছোট একটা টুকরো রাতে ভিজিয়ে রাখুন এবং সকালে বিকাল খালি পেটে সেবন করুন ১০ দিন, ইনশাআল্লাহ্‌ খুব উপকারী।

৩- আতপ চাউল -:

১ মুষ্ঠি আতপচাউল রাতে ১ গ্লাস পানিতে ভিজিয়ে রেখে সকালে খালি পেটে চাউল গুলো চিবিয়ে খেয়ে পরে পানিসহ পান করুন ২-৩ মাস।তাছাডা লিকোরিয়া সমস্যা সমাধানের জন্য ও একই নিয়মে সেবন করতে হবে।

৪-: তুলশি বীজ -:

তুলশিবীজ বা বিচি আধা গ্রাম পরিমান নিয়ে একটা খালি পানের সাথে চিবিয়ে সেবন করুন।১০-১৫ দিন।
তবে যাদের হাইপেসার,হার্ট সমস্যা ও বেশী গরমের সময় সেবন নিষেধ। এর পর ভাল না হলে দ্বীতীয় পর্যায়ে আরও উন্নত চিকিৎসা (treatment)নিতে হবে।আবস্হা ভেদে ১ থেকে ৩/৬ মাস পর্যন্ত ঔষধ সেবন করতে হতে পারে।

দ্বিতীয় পর্যায়ে চিকিৎসা (treatment)

১/ দীনার

২/কুশতা কলয়ী

৩/ শরবত এ্যালকুলি

সেবন করতে হব ১/৩/৬ মাস আবস্হা ভেদে।

৩য় পর্যায়ে

৪/ আয়ুর্বেদা সার্জিন প্লাস ( বিদেশী- দামী) জটিল ধাতু ক্ষয় রোধে অত্যন্ত কার্যকর।

১ ফাইল ৮০-৯০ দিন সেবন।

৫/ এবং সাথে বীর্য পাতলা টাইমিং এর সমস্যা হলে আয়ুর্বেদা মাজুন (।সন্জীবনী (বিদেশী দামী) ১ ফাইল ৮০-৯০ দিন সেবন করা যেতে পারে।

কারণ যাদের দীর্ঘ দিনের ক্ষয় সমস্যা আছে তাদের বীর্য পাতলা হয়ে থাকে তাই বিবাহিত জীবনে টাইমিং সমস্যা থেকে বাচতে এ ঔষধ টি অত্যন্ত কার্যকর।

তাছাডা আরও আবস্হা ভেদে চিকিৎসা (treatment) দেয়া যায়।

প্রয়োজনে ১/৩/ ৬ মাস ও লাগাতার ও সময় লাগতে পারে।

Leave a Reply

Your email address will not be published.