মেয়েদের গোপনাঙ্গের অবাঞ্ছিত চুল দূর করার উপায়

গোপনাঙ্গের অবাঞ্ছিত চুল দূর করার উপায়

মানুষ বিভিন্ন কারণে শরীরের অবাঞ্ছিত চুল (unwanted hair) দূর করতে চায়। কেউ স্বাস্থ্যবিধি বা হাইজিন(hygiene) মেনে চলার জন্য, কেউ ধর্মের কারণে আবার কেউ বা শুধু তার নতুন কেনা বিকিনিতে সুন্দর দেখানোর জন্য দেহের অবাঞ্ছিত চুল (unwanted hair)তুলতে চায়। আমাদের গোপনাঙ্গের চুল তোলার বিষয়টি একটি খুবই গোপন বিষয় বলে অনেকেই এই ব্যাপারে উপদেশ নিতে লজ্জা পায়। আমরা এখানে অবাঞ্ছিত চুল(unwanted hair) দূর করার কিছু শ্রেষ্ঠ উপায় আলোচনা করব যেগুলি জানার পর আপনার আর বাইরের লোকের উপদেশ নেওয়ার প্রয়োজন হবেনা।
গোপনাঙ্গের চুল তোলা আমাদের পায়ের বা বগলের চুল তোলার মতন অত সহজ নয়। এটি আমাদের শরীরের সবচেয়ে কোমল অঙ্গ এবং সহজেই এর ক্ষতিও হতে পারে। এই অংশের চুল সাধারনত ঘন ও মত হয়। তাই খুব সাবধানে এই অঙ্গের চুল তোলা উচিত।
এখানে কিছু উপায় দেওয়া হল যেগুলি অবলম্বন করে আপনি আপনার গোপনাঙ্গের চুল তুলতে পারেন। যেই উপায়টি আপনার জন্য সুলভ এবং আরামদায়ক হয় ও আপনার ত্বকে (skin) সহ্য হয় সেটি বাছুন।

গোপনাঙ্গ সেভ করা (Shaving private parts)
যদিও গোপনাঙ্গের চুল তোলার নিত্য নতুন উপায় বেরোচ্ছে তাও সেভিং (shaving) এখনো সবচেয়ে প্রচলিত ও জনপ্রিয় উপায়। যদিও লোকে নিরাপদ এবং সরল রেজারই (razor) ব্যবহার করে থাকে কিন্তু ইলেকট্রিক (electric) রেজার হল সবচেয়ে ভালো যা এই অঙ্গের চুল তোলার জন্যই ডিজাইন (design) করা হয়েছে।

সেভিং-এর উপকার (Pros of shaving private hair)

• সস্তা: নিরাপদ এবং সরল রেজার খুব বেশি দামী হয়না। ইলেকট্রিক রেজার একটু দামী হয় কিন্তু একবার কিনলে অনেকদিনের জন্য চলে।

• দ্রুত: রেজার অন্যান্য উপায়ের তুলনায় অনেক দ্রুত কাজ করে।

• সহজ: রেজার ব্যবহার করার পদ্ধতি অনেক সহজ।

• বেদনাহীন: সাবধানে করলে এই উপায় কোনো ব্যথা হয়না।

সেভিং-এর অপকার (Cons shaving private hair)

• পুনরাবৃত্তি(repetative): চুল সেভ করলে আবার খুব তাড়াতাড়ি চুল হয়ে যায় তাই বার বার সেভ করতে হয়।

• চুলকানি: সেভিং করার পর ত্বকে চুলকানি ও অস্বস্তিভাব অনুভব হয়।

• কেটে যাওয়া: অসাবধান হলে কেটে যাওয়ার ভয় থাকে।

• রেশ (rash): সেনসিটিভ (sensitive) ত্বকে (skin) অনেক সময় সহ্য হয়না এবং গোটা বেরিয়ে লাল হয়ে যায়।

গোপনাঙ্গে ওয়াক্সিং করা (Waxing private hair)
অবাঞ্ছিত চুল (unwanted hair)দূর করার আরেকটি জনপ্রিয় উপায় হলো ওয়াক্সিং। তিনটি প্রচলিত ওয়াক্সিং হল বিকিনি ওয়াক্সিং (Bikini waxing), ব্রাজিলিয়ান ওয়াক্সিং (Brazilian waxing) এবং হলিউড ওয়াক্সিং (Hollywood waxing)।
বিকিনি ওয়াক্সিং-এ বিকিনি লাইনের চুল তুলে ফেলা হয় কিন্তু যোনি অংশের (vagina) চুল একইরকম থাকে। তাই বেশিরভাগ মহিলাই বিকিনি ওয়াক্সের থেকে ব্রাজিলিয়ান ওয়াক্স বেশি পছন্দ করে।
১৯৮০ সালে যখন বিকিনি পরার ফ্যাশন (fashion) শুরু হয় তখন থেকে ব্রাজিলিয়ান ওয়াক্স খুব জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। এই ওয়াক্স আপনার গোপনাঙ্গের সব চুল পরিষ্কার করে শুধুমাত্র একটি ছোট অংশ বাদে যাকে বলা হয় ‘ল্যান্ডিং স্ট্রিপ’ (Landing Strip)। এই স্ট্রিপ আপনি যেইরকম আকারের চান সেইরকমই রাখা হবে।

আরো পড়ুন  যে সমস্ত খাবার খালি পেটে খাবেন এবং কোনগুলো ভুলেও খাবেন না তা জেনে নিন

ওয়াক্সিং এর সুবিধা (Pros of waxing private area)

• এটি আপনার গোপনাঙ্গের সব চুল দূর করে।

• এর ফল ২০-৪০ দিন অবধি অর্থাত অনেক লম্বা সময়ের জন্য থাকে।

• নতুন চুল উঠলেও তা কোমল হয়।

• এটি সেভিং-এর মত সস্তা না কিন্তু যেহেতু এটি অনেকদিন পর্যন্ত থাকে তাই খরচা সব মিলিয়ে একই পরে। এছাড়া এই পদ্ধতি লেসার (laser) বা ইলেকট্রোলাইসিসের (electrolysis) মত পদ্ধতির থেকে অনেক সস্তা।

ওয়াক্সিং এর অসুবিধা (Cons of waxing private area)

• ওয়াক্সিং করার সময় খুব ব্যথা লাগে যদিও খুব অল্প সময়ের জন্য তা থাকে।

• সেনসিটিভ ত্বকের (skin) জন্য এটি ক্ষতিকর।

• এই পদ্ধতি পুনরায় করার জন্য ১/৪ ভাগ অংশে চুল হওয়া দরকার।

• চুলকানি বা জ্বালা করতে পারে যার থেকে ইনফেকশন (infection) হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

• যৌনাঙ্গ খুবই কোমল হয় আর তাই সহজেই ক্ষতিগ্রস্থ হতে পারে।

• যাদের চুলকানি বা হাজা হওয়ার সমস্যা আছে তাদের জন্য ওয়াক্সিং ক্ষতিকর যেহেতু ওয়াক্সিং করলে ওইসব সমস্যা আরো বাড়তে পারে।

• যেসকল মহিলাদের ডায়াবেটিসের (diebetes) সমস্যা আছে বা যারা গর্ভবতী (pregnant) এবং যারা গর্ভনিরোধক ওষুধ খান তাদের ওয়াক্সিং করার আগে অবশ্যই চিকিত্সকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

লোমনাশক ক্রিম (Depilatory creams)
বিকিনি লাইনের লোম বা চুল তলার জন্য লোমনাশক ক্রিম হলো আরেকটি জনপ্রিয় জিনিস। আপনি যদি আপনার গোপনাঙ্গ পরিষ্কার রাখতে চান তাহলে একটি ভালো ও নিরাপদ প্রোডাক্ট বাছুন। বাজারে এইধরনের অসংখ্য প্রোডাক্ট বিক্রি হয় কিন্তু আপনার ত্বক (skin) যদি সেনসিটিভ হয় তাহলে আপনার উচিত মেডিকেটেড প্রোডাক্ট ব্যবহার করা যাতে কেমিকালের ভাগ কম থাকে। এইসব ক্রিম কেনার এবং লাগানোর আগে ভালো করে লাগানোর পদ্ধতি ও নিষেধাজ্ঞা পরে নিন।

সুবিধা (Pros)

• এই পদ্ধতি বেদনাহীন।

• এটি দ্রুত ও সহজলভ্য পদ্ধতি।

• খরচ কম।

অসুবিধা (Cons)

• আপনার গোপনাঙ্গ থেকে খারাপ গন্ধ আসতে পারে।

• চুলকানি, জ্বালা বা গোটা (rash) হওয়াটা খুবই সাধারণ ব্যাপার।

• সেনসিটিভ ত্বকের (skin) জন্য ক্ষতিকর।

• নিয়মিত বা লম্বা সময়ের জন্য ব্যবহারে পক্ষে একেবারেই উপযোগী না যেহেতু এই ক্রিমে থাকা কেমিকাল আপনার ত্বকের (skin) ক্ষতি করতে পারে।

অবাঞ্ছিত লোম তোলার জন্য লেসার চিকিত্সা (Laser treatment to get rid of unwanted hair)
লেসার ট্রিটমেন্ট (treatment) আপনার এই সমস্যা একবারে এবং চিরকালের জন্য দূর করে। আপনি যদি বারবার ওয়াক্সিং বা সেভিং না করতে চান তাহলে এই চিকিত্সা আপনার জন্য একদম উপযুক্ত এবং এটি দীর্ঘস্থায়ী হয়। লেসার ট্রিটমেন্ট আপনার হেয়ার ফলিকলগুলিকে (hair follicle) ধংস করে ফলে বারবার খরচ করার বা প্রতি ৪ বা ৬ সপ্তাহ অন্তর গোপনাঙ্গের লোম তলার দরকার হয়না।

লেসার ট্রিটমেন্ট-এর সুবিধা (Pros of laser treatment)

আরো পড়ুন  প্রাকৃতিকভাবে চুল টানটান করার পদ্ধতি

• এটি একটি স্থায়ী ট্রিটমেন্ট।

• ওয়াক্সিং –এর থেকে কম খরচ হয়।

• ত্বক (skin) কেটে বা ছড়ে যায়না।

• ঘন ও মত লোমের জন্য উপযুক্ত।

লেসার ট্রিটমেন্ট-এর অসুবিধা (Cons of laser treatment)

• এটি সবচেয়ে দামী পদ্ধতি কিন্তু একবারই খরচা করতে হয়।

• বার বার টাচ আপের (touch up) দরকার পড়তে পারে।

• এই চিকিত্সা সময়সাপেক্ষ।

• ভালো ফল পাওয়ার জন্য একবারের থেকে বেশিও যেতে হতে পারে।

গোপনাঙ্গ থেকে লোম দূর করার প্রাকৃতিক উপায় (Natural remedies to remove hair from private parts)
গোপনাঙ্গ থেকে লোম তোলার জন্য অনেক ঘরোয়া উপায় রয়েছে। কিন্তু এইসব উপায় অবলম্বন করার আগে আপনার লোম একটু ছোট করে নেওয়া ভালো। ঘরোয়া ওয়াক্স পদ্ধতি প্রয়োগ করার আগেও আপনার ওই অংশের চুল একটু ছোট করে নিন। আপনার এই ধরনের জিনিসে এলার্জি (allergy) আছে কিনা সেটাও একবার দেখে নেওয়া উচিত।

চিনির মিশ্রন দিয়ে গোপনাঙ্গের লোম দূর করুন (Get rid of private hair with sugar mix)
একটি বাটিতে ৩ টেবিলচামচ চিনি, ১ টেবিলচামচ মধু ও পাতিলেবুর রস নিয়ে ভালো করে মেশান। এই মিশ্রন আপনার গোপনাঙ্গের লোমের উপর লাগান এবং ওই অংশের লোমকে নরম করুন। এইবার ওয়াক্স স্ট্রিপ নিয়ে ওই অংশে লাগান। যেইদিকে আপনার চুলের বৃদ্ধি হয় তার উল্টোদিক করে স্ট্রিপটি টানুন। আপনার অবাঞ্ছিত লোম উঠে আসবে। এটি অবাঞ্ছিত লোম তলার শ্রেষ্ঠ ঘরোয়া উপায়।

যৌনাঙ্গের লোম দূর করতে বেসন (Besan to get rid of genital hair)
আপনার গোপনাঙ্গের চুল ছোট করার পর ওই অংশে বেসন লাগান। এক কাপ জলে বেসন গুলে তার সাথে এক ফোঁটা নুন মিশিয়ে নিয়মিত ওই অংশে লাগান এবং বেসন শুকিয়ে গেলে ধুয়ে ফেলুন। গোপনাঙ্গে চুলের বৃদ্ধি কমানোর এটি একটি ধীর পদ্ধতি কিন্তু এর কোনো পার্শপ্রতিক্রিয়া নেই।

গোপনাঙ্গের লোম তলার জন্য এলোভেরা ওয়াক্স (Aloe vera wax for private area hair)
এলোভেরার সাথে মধু মিশিয়ে গরম করুন। উষ্ণ গরম হলে লোমযুক্ত অংশে লাগান। এইবার একটি ওয়াক্স স্ট্রিপ নিয়ে ওই স্থানে লাগান এবং চুল যেদিকে বৃদ্ধি পায় তার বিপরীত দিকে টানুন। ঘরোয়া উপায় ওয়াক্স করার জন্য এটি খুবই সহজ এবং স্বাস্থ্যকর একটি পদ্ধতি।

পাতিলেবু এবং মধু আপনার গোপনাঙ্গের ওয়াক্স হিসেবে কাজ করে (Lemon and honey work like wax on your private parts)
আপনার গোপনাঙ্গে যদি ফুসকুড়ি বা গোটা হওয়ার প্রবণতা থাকে তাহলে ওই স্থানে পাতিলেবু ব্যবহার করুন। একটি বাটিতে মধু ও পাতিলেবার রস মিশিয়ে গরম করুন। এটি ওয়াক্স হিসেবে কাজ করে। প্রথমবার সেভ করার পর এই ওয়াক্স খুব ভালোভাবে কাজ করে।

গোপনাঙ্গের চুল পরিষ্কার করতে মধু এবং ওটমিল (Honey and oatmeal to clean private hair)
অবাঞ্ছিত লোম দূর করার এটিও একটি ভালো উপায়। মধু এবং ওটমিল মিশিয়ে মিশ্রণটি গরম করুন। এই মিশ্রন ঘরোয়া ওয়াক্স হিসেবে ব্যবহার করুন এবং আপনার গোপনাঙ্গ পরিষ্কার রাখুন।

আরো পড়ুন  সহবাসে স্ত্রীকে হারাতে চান ? তাহলে আপনার জন্য এই পোস্টটি

যৌনাঙ্গের লোম তোলার জন্য কলা এবং ওটমিল স্ক্রাবের ব্যবহার (How to remove genital hair with banana and oatmeal scrub)
শুষ্ক ত্বকের (skin) জন্য কলা সবচেয়ে উপযোগী। কলা অবাঞ্ছিত লোম তুলে সেই অংশকে কোমল বানায়। ত্বকের (skin) মরা কোষ দূর করার জন্য ওটমিল ব্যবহার করুন এবং বাকি পদ্ধতির জন্য এর সাথে কলা মেশান। ওটমিল প্রাকৃতিক ক্লিনসার (cleanser) রূপে কাজ করে এবং ব্যবহারের পর ত্বককে (skin) সুন্দর করে তোলে। একটি পাকা কলার সঙ্গে ২ চা চামচ ওটমিল মেশান। আগে কলাটি চটকে নিয়ে তারসাথে ওটমিল যোগ করুন। ভালো করে মিশিয়ে এই মিশ্রন উপযুক্ত জায়গায় বৃত্তাকার গতিতে (circular motion) লাগান। তারপর জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। প্রতি সপ্তাহে একবার এটি করুন।

এলাম এবং গোলাপজল দিয়ে অবাঞ্ছিত লোম তুলুন (unwanted private hair removal with alum and rosewater)
ভারত ও পাকিস্থানের মহিলারা অবাঞ্ছিত লোম তোলার জন্য এই পদ্ধতি বহুলভাবে ব্যবহার করে। এলাম পাথররূপে বা পাউডার হিসেবে পাওয়া যায়। এটিকে গ্রাইন্ড করে পাউডার বানিয়ে নেওয়াও যেতে পারে। আধা চামচ এলাম পাউডারের সাথে ৩ টেবিলচামচ গোলাপজল মেশান। বাটিতে আগে এলাম পাউডার নিয়ে তার পরে গোলাপ জল মেশান। ভালো করে মিশিয়ে এই মিশ্রনে তুলো ভিজিয়ে উপযুক্ত স্থানে লাগান। ১৫ মিনিট রেখে জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন এবং ময়স্চারায়জিং-এর জন্য অল্প অলিভ অয়েল লাগান।

গোপনাঙ্গের লোম দূর করার জন্য আলু ও মসুর ডাল (How to get rid of private hair with potato and lentil)
আয়ুর্বেদ অনুযায়ী আলু প্রাকৃতিক ব্লিচ (bleach)হিসেবে কাজ করে। আলুর সাথে মসুর ডাল মেশালে সেই মিশ্রন অবাঞ্ছিত লোম তুলতে সাহায্য করে। মসুর ডাল সারারাত জলে ভিজিয়ে রাখুন। সকালে ওই ভেজানো ডাল গ্রাইন্ড করে পেস্ট (paste) বানিয়ে নিন। এবার একটি খোসা ছাড়ানো ও চটকানো আলু নিয়ে একবাটি ডালবাটার সাথে মেশান। এর সাথে ১ টেবিলচামচ মধু ও ৪ টেবিলচামচ পাতিলেবুর রস মেশান। এই মিশ্রন লাগিয়ে ২০ মিনিট রাখুন। এটি শুকাতে দিন এবং আপনার অবাঞ্ছিত লোম তুলে ফেলুন। ভালো ফল পেতে ৭ দিনের মধ্যে এই পদ্ধতির পুনরাবৃত্তি করুন।
তাহলে আপনি জানতে পারলেন যে আমাদের গোপনাঙ্গের অবাঞ্ছিত লোম তলার জন্য অনেক উপায় আছে। আপনার কাছে প্রাকৃতিক এবং প্রচলিত হাজার রকমের উপায় রয়েছে। আপনাকে শুধু নিজের সুবিধামত সঠিক উপায়টি বেছে নিতে হবে। যদি আপনি সম্পূর্ণ গোপনভাবে লোম তুলতে চান তাহলে সেভিং বা ক্রিম (cream) ব্যবহার করাটাই সবথেকে উপযুক্ত হবে। কিন্তু যদি আপনি আরো ভালো ফল পেতে চান তাহলে যেকোনো সালন (salon) থেকে ওয়াক্সিং করিয়ে নিন। বাইরে করতে না চাইলে বাড়িতেও আপনি ওয়াক্সিং করতে পারেন।
আর আপনি যদি সম্পূর্ণভাবে কোনরকম ব্যথা ছাড়াই গোপনাঙ্গের লোম তুলতে চান তাহলে লেসার ট্রিটমেন্ট হলো আপনার জন্য উপযুক্ত।

Leave a Reply

Your email address will not be published.