প্রত্যেকটি মেয়েই (girl) আলাদাভাবে সুন্দর। কারো চোখ সুন্দর তো কারো হাসি। কারো চুল সুন্দর তো কারো গায়ের রং। এ তো গেল বাহ্যিক সৌন্দর্য। কিছু আচরণও রয়েছে, যা মেয়েদের (girls) অনেক বেশি আকর্ষণীয় করে তোলে। জানতে চান কী সেগুলো? তাহলে বোল্ডস্কাই ওয়েবসাইটের লাইফস্টাইল বিভাগের এই তালিকাটি একবার দেখে নিতে পারেন।
১. লাল রঙের লিপস্টিক। মেয়েরা যখন ঠোঁটে গাঢ় করে লাল রঙের লিপস্টিক দেয়, তখন তাদের অনেক বেশি সুন্দর ও আকর্ষণীয় লাগে।
২. যে কারো সঙ্গে কথা বলার সময় মেয়েরা (girls) যখন মুচকি হাসে, তখন তাকে অনেক বেশি আকর্ষণীয় মনে হয়। এই অভ্যাস সব মেয়ের (girls) মধ্যে থাকে না।
৩. কথা বলার সময় নিজের চুল নিয়ে খেলা করা। মেয়েদের (girls) এই আচরণ ছেলেদের অনেক পছন্দ। এই অভ্যাসটি মেয়েদের অনেক বেশি আকর্ষণীয় করে তোলে।
৪. মেয়েরা যখন কোনো বিষয় লজ্জা পায়, তখন অনেক বেশি আকর্ষণীয় লাগে। এই সময় অনেক ছেলেই মেয়েদের (girls) প্রেমে পড়ে যায়।
৫. যেসব মেয়েরা (girls) কথায় কথায় হালকাভাবে নিচের ঠোঁট কামড়ায়, তাদের অনেক বেশি আকর্ষণীয় মনে হয়। সাধারণত মেয়েরা (girls) যখন কোনো কিছু বুঝতে পারে না তখন এই আচরণটি করে।
আপুরা কীভাবে যোনির যত্ন নেবেন, রইল চিকিৎসকের দেওয়া ১০ টিপস লজ্জ্বা নয় জানতে হবে
যোনি বা যোনিপথ বা যৌননালী বা জনননালী (ইংরেজি: Vagina, birth canal — ভ্যাজাইনা; মূলতঃ লাতিন: উয়াগিনা, বার্থ ক্যানাল) হলো স্ত্রী যৌনাঙ্গ, যা জরায়ু থেকে স্ত্রীদেহের বাইরের অংশ পর্যন্ত বিস্তৃত একটি ফাইব্রোমাসকুলার নলাকার অংশ। মানুষ ছাড়াও অমরাবিশিষ্ট মেরুদণ্ডী ও মারসুপিয়াল প্রাণীতে, যেমনঃ ক্যাঙ্গারু অথবা স্ত্রী পাখি, মনোট্রিম ও কিছু সরীসৃপের ক্লোকাতে যোনি পরিদৃষ্ট হয়। স্ত্রী কীটপতঙ্গ এবং অন্যান্য অমেরুদণ্ডী প্রাণীরও যোনি আছে, যা মূলতঃ ওভিডাক্টের শেষ প্রান্ত। লাতিন বহুবচনে যোনিকে বলা হয় vaginae – উয়াগিনাই (ইংরেজি উচ্চারণে ভ্যাজাইনি)।
যোনি নারীর প্রজননতন্ত্রের বহির্ভাগ। যৌনসঙ্গম কালে পুরুষ তার লিঙ্গ নারীর যোনীতে প্রবিষ্ট করে এবং অঙ্গচালনার মাধ্যমে বীর্য নিক্ষেপ করে। এই বীর্য নারীর জরায়ূতে অবস্থিত ডিম্ব নিষিক্ত করে মানব ভ্রূণের জন্ম দিতে সক্ষম। অন্যদিকে, যোনী নারীর প্রধান কামাঙ্গ বা যৌনাঙ্গ। কুমারীর যোনীর অভ্যন্তরভাগে যোনিগহবর একটি পর্দা যারা আবৃত থাকে যাকে বলা হয় সতীচ্ছেদ। যৌনসঙ্গম কালে সতীচ্ছেদ ছিঁড়ে যায়। মূত্র ও নারীর মাসিক রজঃস্রাব কালে যোনী পথেই রক্তের নির্গমন হয়। স্বাভাবিক অবস্তায় যোনীপথেই মানব সন্তান ভূমিষ্ঠ হয়
বিভিন্ন লোকে বিভিন্ন পরামর্শ দেন। কিন্তু তার সবই ঠিক নয়। বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়াই ঠিক। এখানে বিভিন্ন চিকিৎসকের মতামত থেকে বাছাই ১০টি টিপস (tips) দেওয়া হল।
মেয়েরা (girls) চুলের যত্ন নেয়, ত্বক ভাল রাখতে রূপচর্চা করে, এমনকী স্লিম চেহারা ধরে রাখতেও চেষ্টার কসুর করে না। কিন্তু, কতজন যোনির যত্ন নেয়? চমকাবেন না। যোনি নারীদেহের এমন একটি অংশ, যা ভাল রাখলে শরীরও ভাল থাকে। নইলে সংক্রমণের জেরে মেয়েরা (girls) অসুস্থ হয়ে পড়তে পারে। যোনির যত্ন নিয়ে তাই রইল কিছু ঘরোয়া টিপস (tips) ।
১. পরিষ্কার (clean) রাখুন
প্রতিদিন স্নান করার সময় ভাল করে যোনি ধুয়ে নিন। পরিষ্কার (clean) জল ব্যবহার করবেন। চাইলে ভি-ওয়াশ জাতীয় লোশন ব্যবহার করতে পারেন। যোনি ধোওয়ার পর নরম তোয়ালে বা টিস্যু দিয়ে মুছে নেবেন। খসখসে কাপড় ব্যবহার করবেন না।
২. সুতির অন্তর্বাস পরুন
আমাদের মতো গরমের দেশে যোনি খুব ঘামে। ঘাম জমে ব্যাকটেরিয়ার জন্ম হয় এবং যোনিতে সংক্রমণ হওয়ার ভয় থাকে। এই সমস্যা এড়াতে সুতির অন্তর্বাস ব্যবহার করতে পারেন।
৩. ডিও ব্যবহার করবেন না
যোনির স্বাভাবিক একটা গন্ধ (smell) আছে। এই গন্ধ ঢাকতে ডিও বা বডি স্প্রে ব্যবহার করবেন না। এর ফলে যোনির ত্বক লাল হয়ে ফুলে উঠতে পারে এবং চুলকুনি হতে পারে।
৪. ভাল খান
আপেল, অ্যামন্ড, অ্যাভোকাডো, দই ইত্যাদি খেলে যোনিতে সংক্রমণ কম হয়। পাশাপাশি, সারাদিনে প্রচুর পরিমাণে জল খান। ভাজাভুজি, বাইরের মশলাদার খাবার, জাঙ্ক ফুড এড়িয়ে চলুন।
৫. ডিসচার্জের দিকে খেয়াল রাখুন
যোনি থেকে সাদা জলের মতো বা হালকা হলুদ রঙের ডিসচার্জ হওয়া স্বাভাবিক। যোনির ভিতর জমে থাকা জীবাণু এই উপায়ে শরীর বাইরে বের করে দেয়। কিন্তু, যদি অন্য রঙের ডিসচার্জ হয়, যদি তা ঘন আঠার মতো চটচটে হয়, সঙ্গে তীব্র দুর্গন্ধ (smell) থাকে কিংবা যন্ত্রণা হয়, তা হলে অবশ্যই ডাক্তার দেখান।
৬. কন্ডোম ব্যবহার করুন
সেক্সের সময় আপনার পুরুষ সঙ্গীকে বলুন কন্ডোম ব্যবহার করতে। কন্ডোম অবাঞ্ছিত গর্ভধারণই যে শুধু ঠেকায় তা নয়, বিভিন্ন যৌনরোগও প্রতিরোধ করে। যৌনরোগ থেকে যোনি সুরক্ষিত রাখতে কন্ডোমের জুড়ি নেই।
৭. সেক্সের পর যোনি পরিষ্কার (clean) করুন
যদি আপনার পুরুষসঙ্গী কন্ডোম ব্যবহার করতে না চায়, তা হলে সেক্সের পর অবশ্যই যোনি পরিষ্কার (clean) করে নেবেন। এর ফলে যোনির ভিতরে জমে থাকা বীর্য বেরিয়ে যাবে এবং ব্যাকটেরিয়া জমে সংক্রমণের ভয় থাকবে না।
৮. প্যাড বদলান
মাসিকের সময় দিনে অন্তত তিন থেকে চারবার প্যাড বদলান। ভাবছেন, একটা প্যাড যতক্ষণ না ভিজে চুপচুপে হয়ে যাচ্ছে, ততক্ষণ কেন বদলাব? কিন্তু, মাসিকের সময় ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণের ভয় বেশি থাকে। সারাদিন একটা প্যাড পরে থাকলে ভিজে জায়গায় ব্যাকটেরিয়া বাসা বাঁধতে পারে। তাই প্যাড বদল করা বাঞ্ছনীয়।
৯. ট্রিম বা শেভ (shave) করুন
যোনির কেশ বড় হয়ে গেলে ট্রিম করে ফেলুন বা শেভ (shave) করুন। এর ফলে যোনি পরিষ্কার রাখতে সুবিধা হবে, সংক্রমণের আশঙ্কাও কমবে। কিন্তু, এখানে কোনও হেয়ার রিমুভিং ক্রিম ব্যবহার করবেন না।
১০. ডাক্তারের পরামর্শ নিন
অনেকদিন ধরে যোনিতে চুলকুনি বা ব্যথা হলে, ঘন আঠার মতো চটচটে ডিসচার্জ বেরোলে, কোনও স্ফীতি দেখা দিলে দেরি না করে ডাক্তারের পরামর্শ নিন। লজ্জায় মুখ বন্ধ রাখলে আপনিই বিপদে পড়বেন।
কতবার এবং কোন সময় শারীরিক সম্পর্ক করলে নারী গর্ভ’বতী হতে পারে, মনোযোগ দিয়ে পড়ৃুন
বিয়ের কিছুদিন গেল না আর বাকিদের প্রথম প্রশ্ন হচ্ছে ‘কোন সুখবর আছে কি ?’ আজকাল দম্পতিরা শিশুকে (baby) জন্ম দেওয়াও পরিকল্পনা করেই করে । পরিকল্পনা করেই এটা করা হয় যে বিয়ের কত মাস বা কত বছর পর বাচ্চা (baby) হওয়া দরকার । কিন্তু গর্ভবতী হওয়া এত সহজ নয়। কারুর জন্য তো প্রথম সপ্তাহেই হয়ে যায়, আর কাউকে কয়েক
মাস চেষ্টা করতে হয় ।যদি আপনি বুঝতে পারেন যে কতবার এবং কীভাবে গর্ভধারণের জন্য সম্পর্ক (relation) গড়ে তুলতে হবে, তাহলে আপনাকে অনেক মাসের জন্য চেষ্টা করতে হবে না। দম্পতিদের এই ব্যাপারে সাধারণ জ্ঞান নেই, তাই তারা কিছু ভুল করে ফেলে । এর ফলে ব্যপার আরো খারাপ হয়ে যায় ।
সব পরে, কোন সময় এবং কতবার সম্পর্ক (relation) তৈরি করা উচিত যাতে আপনি আপনার পরিকল্পনা অনুযায়ী গর্ভবতী হতে পারবেন, এর সম্পর্কে (relation) কথা বলা যাক ।কিভাবে গর্ভবতী হবেন ?যখন পুরুষের প্রজননকেন্দ্র থেকে ‘শুক্রাণু’ মহিলার ডিম্বাশয়ে উপস্থিত ডিমকে পূরণ করে এবং নিষিক্ত করে, তখন শুধুমাত্র একটি মহিলা গর্ভবতী হয়। সম্পর্ক (relation) কতবার তৈরি করবেন ?
একটি প্যারেন্টিং ওয়েবসাইট ১,১৯৪ পিতা-মাতার উপর একটি গবেষণা করেছিল। এই গবেষণায় তারা জানতে চেয়েছিল যে, যে দম্পতি শিশুর (baby) পরিকল্পনা করছেন, তারা কতবার শারীরিক সম্পর্ক করেছিল।
এই ফলাফল সামনে এসেছিলএই গবেষণার মতে, দম্পতি অভিভাবক হওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন যখন, তারা তখন গড়ে ৭৮ বার শারীরিক সম্পর্ক (relation) তৈরি করার পর সাফল্য পেয়েছেন। তারা ছয় মাসের মধ্যে এটি করেন, মানে এক মাসে ১৩ বার সম্পর্ক স্থাপন করেছেন ।এই অবস্থান সেরা
কিছু লোক বিশ্বাস করে যে গর্ভধারন করা অবস্থানের উপরও নির্ভর করে। প্রায় তিন চতুর্দশ মানুষই মিশনারি পজিশন কে সেরা হিসেবে বিবেচিত করেছেন । যখন ৩৬% দম্পতি ডগি স্টাইল অনুসরণ করেন।এখন গর্ভাবস্থার (pregnant) জন্য সঠিক সময়ের সম্পর্কে (relation) কথা বলা যাক। ‘ডিম্বস্ফোটন’ সময় সেরাবিশেষজ্ঞদের মতে ‘ ডিম্বস্ফোটন’ কে বোঝা আর তার পাঁচ দিন আগে এবং সেই দিন সম্পর্ক করলে গর্ভধারণের সম্ভাবনা ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি হতে পারে।
কি হয় ‘ডিম্বস্ফোটনে’ ?
‘ডিম্বস্ফোটন’ যেকোন মহিলার পিরিয়ডের সময় একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ জিনিস । এই প্রক্রিয়ায় পরিপক্ক ডিম ডিম্বাশয় থেকে মুক্তি পায় এবং গর্ভধারণ করার জন্য প্রস্তুত হয় ।
এতটা হয় জীবনডিম্বস্ফোটন প্রক্রিয়ার মধ্যে মুক্তি প্রাপ্ত ডিম ১২-২৪ ঘন্টার জন্য ফলিত হতে পারে। এক ব্যক্তির যৌন সম্পর্কের (relation) পর, মহিলার প্রজনন পদ্ধতিতে সেটি ৫ দিন পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে।
শ্রেষ্ঠ সুযোগ
গর্ভবতী হওয়ার বেশিরভাগ সম্ভাবনা তখনই, যখন ডিম্বস্ফোটনের সময় শুক্রাণু গর্ভনালীর মধ্যে উপস্থিত থাকে।
কখন ডিম্বস্ফোটন ঘটে ?২৮ দিনের মাসিক ধর্মে ডিম্বস্ফোটন সাধারণত পরের পিরিয়ডের সময়ের ১৪ দিন আগে হয়। বেশিরভাগ মহিলার আবার ঋতুকালের মধ্যপন্থির চার দিন আগে বা পরে ডিম্বস্ফোটন হয় ।
ক্যালেন্ডার তৈরি করুন
অনেক মহিলার মাসিক চক্র ২৮ দিন হয় না। এই ক্ষেত্রে, এই নারীরা একটি মেনসস্টেসন ক্যালেন্ডারের সাহায্যে সাইকেলের দৈর্ঘ্য এবং মধ্যপন্থী দৈর্ঘ্য অনুমান করতে পারেন।যোনির সিক্রেশন থেকে জানুনঋতু ক্যালেন্ডার ছাড়াও ডিম্বস্ফোটনের একটি ধারণা পেতে অন্যান্য উপায় আছে। এদের মধ্যে একটি হলো যোনিপরিষদ সচেতনতার উপর ফোকাস করা। ডিম্বস্ফোটনের আগে, যোনির স্রাব পরিষ্কার, আর্দ্র এবং নমনীয় হয়ে যায় ।
এটা পরে ঘটে ডিম্বস্ফোটনের পরেই অবিলম্বে সার্ভিকাল শ্লেষ্মা হ্রাস পায় এবং এটি পুরু, ধোঁয়াটে এবং অদৃশ্য হয়ে যায়।তাপমাত্রায় পার্থক্যশরীরের মৌলিক তাপমাত্রায় (বিশ্রাম অবস্থায় শরীরের তাপমাত্রা) নজর রেখেও ডিম্বস্ফোটনের পর্যবেক্ষণ করা যেতে পারে। প্রতিদিন সকালে বিছানা ছেড়ে যাওয়ার আগে শরীরের তাপমাত্রা পরীক্ষা করুন। তাপমাত্রা বৃদ্ধির ২-৩ দিন আগে পর্যন্ত, মহিলারা সবচেয়ে উর্বর হয়।
অনেক পরীক্ষা আছে
বাজারে অনেক ‘গর্ভাবস্থা (pregnant) পরীক্ষা’ কিট উপস্থিত রয়েছে। একইভাবে, ডিম্বস্ফোটনের সনাক্তকরণ পরীক্ষাও করা যেতে পারে। এই কারণেই ডিম্বস্ফোটন কিট বাজারে পাওয়া যায়।
ওজন খুব সত্যবিশেষজ্ঞরাও বিশ্বাস করেন যে ওভারওয়েট এবং ওজনযুক্ত মহিলাদের ডিম্বস্ফোটন গোলযোগের উচ্চ ঝুঁকি রয়েছে। যে কোন মহিলার জন্য তাদের ওজন ব্যালেন্স রাখা গুরুত্বপূর্ণ। এই সমস্ত পয়েন্ট পড়ার পরে, আপনার অনেক সন্দেহ পরিষ্কার হয়ে গেছে । তবুও, কোন পদক্ষেপ গ্রহণ করার আগে ডাক্তারের পরামর্শ নিন।