মুখের আকৃতি অনুযায়ী মেকআপের কৌশল

মেকআপ করা শুধু পছন্দ করলেই হবে না। সঠিক নিয়মে মেকআপ করতে হলে কিছু কৌশল (trick) অবলম্বন করতে হবে। চেহারার ধাঁচের ওপর নির্ভর করে মেয়েদের বিভিন্ন ধরনের মেকআপ করতে হয়। কারণ সব ধরনের মেকআপ সবার চেহারায় মানানসই হয় না। চারকোণা মুখের আকৃতিতে গোলাকার মুখের জন্য মানানসই মেকআপ নিলে হবে না। এ জন্য বুঝতে হবে আপনার চেহারার ধরন এবং তার জন্য মানানসই মেকআপ পদ্ধতি। এখানে এমনই ৭টি মেকআপ কৌশল (trick) জানানো হলো আপনাদের।

ডিম্বাকার :
ওভাল আকৃতির চেহারায় কপালের অংশটি চিবুকের চেয়ে কিছুটা বিস্তৃত থাকে। এটি মেয়েদের আদর্শ চেহারার আকৃতি। তাই এতে ভারি মেকআপ দিয়ে ভিন্ন আকৃতি দেওয়ার প্রয়োজন নেই। বরং আপনার সুন্দর ওভাল মুখের দুই পাশে ইংরেজি ‘3’ এর আকৃতি দিয়ে ব্রোঞ্জার (Bronzer) মেকআপ করুন। কপাল থেকে শুরু করে চিবুকের উঁচু হাড় হলে চিবুকের নিচ পর্যন্ত এভাবে মেকআপ নিন।

আয়তাকার :
মেয়েদের ওবলং ধাঁচের চেহারার লম্বাটে ভাবটাকে একটু কমিয়ে আনা প্রয়োজন। এ জন্য চোয়ালের হাড় পর্যন্ত ব্রোঞ্জার (Bronzer) ব্যবহার করুন। একটু বিস্তৃত করতে চিবুকের উঁচু অংশে ব্লাশ করুন। চিবুকের হাড়ের ওপরের দিকের অংশ হাইলাইট করুন। এতে চোখ দুইটি চেহারার মাঝামাঝিতে রয়েছে বলে মনে হবে।

হার্টশেপ :
এ ধরনের মুখে চিবুকের হাড় বেশ বিস্তৃত থাকে। এর উঁচু অংশ থেকে হাড় বরাবর হালকা ব্লাশ করুন। এ আকৃতির মুখে ডিপ কালার লিপস্টিক ব্যবহার করতে পারেন।

আরো পড়ুন  রূপচর্চায় মধু ও লেবুর ১০টি কার্যকরী ব্যবহার জেনে নিন

লম্বাটে, চারকোণা :
এ ধরনের চেহারায় কপাল, চিবুক বেশ বড় থাকে এবং চোয়ালও বেশ শক্ত দেখায়। ওভাল চেহারার মতোই কপাল, চিবুকের হাড় ও চোয়াল পর্যন্ত ইরেজি ‘3’ আকৃতিতে ব্রোঞ্জার (Bronzer)ব্যবহার করুন। ভ্রুতে ধনুকের মতো বাঁকা আকৃতি দিন।

ত্রিভুজাকৃতি :
চোয়াল বরাবর ডাস্ট ব্রোঞ্জার(Bronzer) ব্যবহার করুন। এতে চোয়ালের বিস্তৃতি কমে আসবে। ঠোঁটে রং ব্যবহারের সময় চকচকে লিপস্টিক এড়িয়ে নিউট্রাল রং ব্যবহার করুন।

বর্গাকৃতি :
স্কয়ার মুখের চওড়া ভাবটাকে কমিয়ে ওভাল আকৃতি দিতে হবে। মেকআপ করবেন চিবুকের হাড়, নাকের দুই পাশ, চোয়াল হয়ে হেয়ার লাইন বরাবর। এছাড়া চোখে শার্প লাইন ব্যবহার এড়িয়ে চলুন।

গোলাকার :
রাউন্ড মুখে একটু লম্বাটে ভাব ছাড়াও কিছু ক্ষেত্রফল যোগ করা প্রয়োজন। চিবুকে কিছুটা ঘন মেকআপ সহ ব্রোঞ্জার(Bronzer) দিয়ে চোয়ালে বাঁক তৈরি করতে হবে। চিবুকের উঁচু হাড়ের কেন্দ্রের ঠিক ওপর থেকে পেছন বরাবর ব্লাশ করুন।

তথ্য ও ছবি : ইন্টারনেট

বিছানায় মিলনের পর যা করলে পুনরায় মিলন করার শক্তি পাবেন

সহবাসের(physical relation) পরে দু’জনেরই উচিত কমপক্ষে এক পোয়া গরম দুধ, একরতি কেশন ও দুই তোলা মিশ্রি সংযোগে সেবন করা।
সহবাসে কিছু শক্তির হ্রাস হতে পারে। এতে করে কিঞ্চিৎ পূরণ হয়।
অন্যথায় সহবাস (physical relation) করা উচিত নহে। এই কারণেই মনীষীরা মাসানে- একবার রতিক্রিয়া ব্যবস্থা করে দেন।
যাতে উপরোক্ত সামগ্রীর যোগাড় করতে গরীব বা মধ্যবিত্ত শ্রেণীর লোকের পক্ষেও কষ্টকর না হয়।
পুষ্টিকর খাদ্য না খেলে পুরুষ অচিরেই শক্তিহীন হ’য়ে পড়ে ও তার কর্মশক্তি লোপ পায়।
অত্যধিক মৈথুনের জন্য হজমশক্তি লোপ পায়। ফলে অম্ল, অজীর্ণ প্রভৃতি নানা প্রকার রোগ দেখা দেয়।

আরো পড়ুন  ত্বকের উপযোগী সঠিক সানস্ক্রিন বাছাই করবেন যেভাবে

জেনে রাখুন এই ৫ কারণে সহবাস (physical relation) করতে রাজি হয় মেয়েরা

স্বামী-স্ত্রীর সহবাসের মাধ্যমে একজন আরেকজনের কাছে ঘনিষ্ট হন। সহবাসের ক্ষেত্রে, নারীদের চেয়ে পুরুষরাই বেশি আগ্রহ দেখিয়ে থাকেন। সহবাস, সেক্স এই বিষয়গুলি নিয়ে পুরুষদের উৎসাহ যতটা চোখে পরে, নারীদের উত্তেজনা সেই তুলনায় কম। কিন্তু তা বলে কি মহিলারা সহবাস করেন না?

নাকি মহিলারা সহবাসে (physical relation) একেবারেই আগ্রহী হন না ? ব্যাপারটা মোটেই তেমন নয়। নারীরা সহবাসে যথেষ্ট আগ্রহী হন এবং রতিক্রিয়ায় সমানভাবে অংশও নেন। কিন্তু সমাজ, পরিবার, আত্মীয় এসবের কথা চিন্তা করে প্রাথমিকভাবে সহবাসে আগ্রহ দেখাতে ভয় পান। কিন্তু পুরুষরা যদি ৫টি কারণ নিয়ে মহিলাদের কাছে হাজির হন, তবে তাঁরা সন্মতি না দিয়ে থাকতে পারেন না।

মহিলাদের সহবাসে (physical relation) রাজি করানোর প্রয়োজনীয় সেই ৫ কারণ জেনে নিন এই প্রতিবেদনে।

১. প্রচলিত আছে রতিক্রিয়ায় সম্পূর্ণ ভাবে তৃপ্ত হলে মহিলারা স্বর্গসুখ পান। তাই সম্পূর্ণ আনন্দ দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিলে মহিলারা সহবাসে সন্মতি দিতে পারেন।

আরো পড়ুন  শীতের কিছু ফেসপ্যাক সম্বন্ধে জেনে নিন

২. প্রেম (love) করলে বা কাউকে ভালোবাসলে, মহিলারা তাঁদের ভালবাসার মানুষের সঙ্গে সহবাস (physical relation) করতে আগ্রহ দেখান। সেইক্ষেত্রে সহবাসে কোনও সমস্যা থাকে না। কিন্তু একটা বিষয় এই ক্ষেত্রে বলা জরুরি। শুধুমাত্র কোনও মহিলার সঙ্গে সহবাসের জন্য তাঁর সঙ্গে ভালবাসার অভিনয় করা মোটেই কাম্য নয়।

৩. একটু কপটরাগ, প্রেমিকের (lover) অন্য নারীর প্রতি আসক্তি ইত্যাদি দেখলেও মহিলারা সহবাসে (physical relation) অনেকসময় সন্মতি দিয়ে থাকেন। এক্ষেত্রে নিজের ভালবাসার মানুষটিকে আপন করে রাখতেই সহবাস করতে আগ্রহ দেখান মহিলারা।

৪. অনেকসময় চাকরিতে উন্নতি, প্রমোশন বা অন্যান্য নানা সুবিধা পাওয়ার জন্য মহিলারা সহবাসে সন্মতি দিয়ে থাকেন। এক্ষেত্রে সুযোগ পাওয়ার লোভ এবং স্বার্থসিদ্ধি মহিলাদের সহবাস করার প্রধাণ কারণ হয়।

৫. এই শেষ কারণটি জানতে পারলে আপনারা অবাক হয়ে যাবেন। অনেক সময় ব্রেকআপের পর নিজের পুরনো সম্পর্ক (relation)ভুলতে মহিলারা সহবাস (physical relation) করার জন্য মুখিয়ে ওঠেন। পুরনো সম্পর্ক (relation) ভুলতেই না কি মহিলারা এমন অদ্ভুত পদক্ষেপ নিয়ে থাকেন। মহিলাদের এই পদক্ষেপকে কাজে লাগিয়েও কিছু পুরুষ তাঁদের সঙ্গে সহবাস (physical relation) করে থাকেন বৈকি।

Leave a Reply

Your email address will not be published.