পেটের মেদ কমাবে এই শক্তিশালী পানীয়

বেশি খাওয়া শরীরের জন্য ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। পেটে মেদ জমে। নিজেকে সুস্থ ও সুন্দর রাখার জন্য পেটের মেদ কমাতেই হবে। পেটের মেদ কমানোর জন্য সময় একটু বেশি লাগে। তবে সঠিক নিয়মে নিয়মিত ব্যায়াম করতে পারলে পেটের মেদ দূর করা সম্ভব। পাশাপাশি খাদ্যাভ্যাসে কিছু পরিবর্তনও আনতে হবে।

অনেকেই এখন পেটের মেদ (fat) নিয়ে দুশ্চিন্তায় থাকেন। পেটের মেদ (fat)সৌন্দর্য নষ্ট করার পাশাপাশি অস্বস্তির কারণও বটে। অনেক চেষ্টা করেও এর থেকে মুক্তি পাওয়া কঠিন হয়ে পড়ে। পেটের মেদ (fat)কমাতে ব্যায়াম, সঠিক ডায়েট তো অবশ্যই করতে হবে। তবে পাশাপাশি পান করতে পারেন একটি পানীয়। যা খুব দ্রুত পেটের মেদ ঝড়াতে সাহায্য করে। তাছাড়া এই পানীয়তে ব্যবহার করা হয়েছে দুইটি উপকরণ। আনারস ও শসা।

আরো পড়ুন  শরীরকে বিষমুক্ত রাখতে চান? নিচের পদ্ধতি অনুসরণ করুন

চিকন হওয়ার উপায় | ওজন কমানোর উপায় | Bangla Health Tips

আনারস খুব উপকারি একটি ফল। এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, ত্বক ভালো রাখে, অ্যাজমা প্রতিরোধ করে, উচ্চ রক্তচাপ প্রতিরোধ করে, হাড় শক্ত করে, হজমে সাহায্য করে, প্রদাহ কমায় এবং শক্তি (energy) বাড়াতে সাহায্য করে।

অন্যদিকে সবজি হিসেবে শসাও বেশ উপকারি। এটি জয়েন্ট ব্যথা কোলেস্টেরল ও পানিশূন্যতা কমায়। এটি ওজন (weight) কমাতে সাহায্য করে, হজম ভালো করে, মাথাব্যথা প্রতিরোধ করে। চলুন তবে জেনে নেয়া যাক পানীয়টি তৈরি ও পান করার নিয়ম-

দুটি আনারস ও একটি মাঝারি আকারের শসা কেটে ব্ল্যান্ডারে এক গ্লাস পানিসহ (water) দিয়ে ভালোভাবে ব্ল্যান্ড করে নিন। ব্যস তৈরি হয়ে গেলো। এবার এই পানীয়টি সকালে খালি পেটে, নাস্তা করার ৩০ মিনিট আগে পান করুন। এভাবে সাত দিন এক কাপ করে পানীয়টি পান করুন।

আরো পড়ুন  শীতের সবজি গাজরের জুস পানের কিছু উপকারিতা জেনে নিন

এরপর এক সপ্তাহ (week) বিরতি দিন। এরপর থেকে সপ্তাহে দুই বার পানীয়টি পান করুন। এ পানীয়টি মেদ (fat) ঝাড়ানোর পাশাপাশি দেহের মিনারেলের ভারসাম্য ঠিকঠাক রাখতে সাহায্য করে। তবে যাদের কিডনিতে পাথর, ব্লাডারে সমস্যা অথবা আলসার রয়েছে তারা এই পানীয়টি এড়িয়ে যান।

সুত্র: স্বাস্থ্যবিষয়ক ওয়েবসাইট কিং ডেমিক।

Leave a Reply

Your email address will not be published.