যে বদ অভ্যাসগুলির কারনে অচিরেই হারাবেন পুরুষত্ব

প্রযুক্তির কল্যাণে আমাদের অনেক কাজ সহজ হলেও বেশ কিছু ক্ষেত্রে সৃষ্টি হয়েছে জটিলতার। প্রযুক্তির উন্নতির ধারাবাহিকতায় ল্যাপটপের আগমন। আরামে শুয়ে-বসে কাজ করার জন্য ল্যাপটপ অনেকেরই পছন্দ। ইংরেজি শব্দ ‘ল্যাপ’ এর অর্থ হলো কোল। সেখান থেকেই ল্যাপটপ শব্দের উৎপত্তি।একটু আরামের জন্য আপনি ল্যাপটপ কোলে তুলে কাজ করতেই পারেন। তবে এমন নিরীহ অভ্যাসেই রয়েছে মুশকিল। এই সমস্যা (problem) শুধু পুরুষের ক্ষেত্রেই মূলত হয়ে থাকে। নারীর (female) ক্ষেত্রে ল্যাপটপ কোলে নিয়ে কাজ করতে কোনো বাধা নেই। এটি পুরুষের যৌ’নজীবন সংক্রান্ত সমস্যা (problem) ।

সম্প্রতিটাইমস অব ইন্ডিয়ার এক প্রতিবেদনে এমন তথ্যই উঠে এসেছে। যেখানে বলা হয়েছে- ল্যাপটপ ব্যবহারের সময় এর নিচের অংশ থেকে তাপ নির্গত হয়। সেই তাপেই ভীষণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয় শুক্রাণু। ল্যাপটপ কোলে নিয়ে কাজ করার ফলে ল্যাপটপ থেকে নির্গত তাপ বাইরে বের হতে পারে না। ঠিক কতক্ষণ ল্যাপটপ কোলে নিয়ে কাজ করা বিপজ্জনক নির্দিষ্ট করে বলে দেয়া সম্ভব নয়। কারণ একেক কোম্পানির ল্যাপটপ থেকে নির্গত তাপের পরিমাণ একেক রকম।কোলের ওপর ল্যাপটপ রাখলে ‘ল্যাপটপ থাই ডিসঅর্ডার’নামে ত্বকের সমস্যা (problem) তৈরি হয়। সাধারণত তরুণরা দীর্ঘক্ষণ কোলের ওপর ল্যাপটপ রেখে ব্যবহার করে। এতে প্রাথমিক অবস্থায় তাদের উরুতে হালকা দাগ দেখা যায় যা পরবর্তিতে গাড় কালো হয়ে ত্বকে সমস্যা (problem) তৈরি করে।

আরো পড়ুন  ত্বক ও চুলের যত্নে ভিটামিন ই এর সেরা ৮টি উপকারিতা জানুন এখানে

জানা গেছে, দৈনিক মোটামুটি এক ঘণ্টার বেশি ল্যাপটপ কোলে নিয়ে কাজ করলেই বিপদের সম্ভাবনা রয়েছে। তাই পুরুষরা (male) সাবধান হোন। ল্যাপটপের জন্য ছোট টেবিল বা ডেস্কের ব্যবস্থা করুন। না পারলে বিছানায় রেখেই কাজ করুন। তবে কোলে নিয়ে কাজ করতে যাবেন না। ক্রমাগত ল্যাপটপ কোলের উপর নিয়ে কাজ করলে একজন পুরুষ হা’রাতে পারেন বাবা হওয়ার ক্ষমতা। এতে হারাতে পারেন আপনার মূল্যবান পুরুষত্ব। সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া

অবিবাহিত নারীদের (female) সুখবর দিলেন লন্ডনের এক অধ্যাপক

জীবনে চলার জন্য মানুষের একজন সঙ্গী প্রয়োজন। কেউ একা বাঁচতে পারেনা। কারও বাবা-মা চিরদিন বেঁচে থাকেনা। আপন ভাই-বোনেরাও একসময় নিজেদের নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পরে। তাই নিজের একজন সঙ্গী পেতে ও উত্তরাধীকারী তৈরি করতে মানুষ বিপরীত লিঙ্গের কারো সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়। যার বিয়ে হয়না বা যে বিয়ে করেনা তাকে মানুষের কাছ থেকে নানা কটু কথা শুনতে হয়। নারীদের (female) ক্ষেত্রেত সেটা কয়েকগুণ বেশি। যে নারীর বিয়ে হয়নি বা বিয়ে হতে দেরি হচ্ছে তাকে নিয়ে তার নিজের ও পরিবারের চিন্তার শেষ নেই।

আরো পড়ুন  প্রতিদিন সকালে খালি পেটে মেথি বা মেথি ভেজানো পানি খাওয়ার উপকারিতা

তবে এবার অবিবাহিত নারীদের (female)  জন্য বেশ বড়সড় সুখবর দিলেন ‘পল ডোলান লন্ডন স্কুল অব ইকোনমিকসের’ আচরণ বিজ্ঞান বিভাগের একজন অধ্যাপক। তিনি জানিয়েছে, ‘পৃথিবীর মানুষদের মধ্যে যেসব নারীর (female) স্বামী-সন্তান নেই তারাই সবচেয়ে বেশি সুখী। শুধু তা-ই নয়, সন্তান পালনকারী ও বিবাহিত নারীদের চেয়ে অবিবাহিত বা কুমারি নারীরা বাঁচেও বেশিদিন।’

‘হে ফেস্টিভ্যাল’ অনুষ্ঠানে বক্তব্য দিতে গিয়ে তিনি বলেন, ‘মানুষের সফলতা সন্তান লালন-পালন ও বিয়ের সঙ্গে সম্পর্কিত নয়। বিবাহিত মানুষরা শুধু তখনই সুখী যখন তাদের সঙ্গীরা ঘরে থাকে। কিন্তু যখন সঙ্গী কাছে না থাকে তখন তার জীবনটা দুর্বিসহ। বিবাহের দ্বারা শুধু পুরুষরাই (male) উপকৃত হচ্ছে। কেননা, এর দ্বারা পুরুষ শান্ত ও স্থির থাকে। এতে তার ঝুঁকি কম। কর্মক্ষেত্রে তার আয়ও বেশি। এর ফলে তারা একটু বেশি দিন বাঁচে।’অন্যদিকে, বিবাহিত নারীকে (female) তার সঙ্গীকে বিভিন্নভাবে সেবা বা সঙ্গ দিয়ে যেতে হয়। এ কারণে অবিবাহিত নারীর (female) তুলনায় সে বাঁচেও কম দিন। সবচেয়ে সুখী এবং সুস্বাস্থ্যবান নারী হচ্ছে তারাই যারা বিয়ে করে না এবং সন্তান জন্ম দেয় না।

Leave a Reply

Your email address will not be published.