পুরুষের লি’ঙ্গে কোন তেল মাখলে সহজে বী’র্যপাত হয় না ছোটরা ভুলেও ক্লিক করে পড়বেন না

পুরুষাঙ্গের দুর্বলতা দূর করার জন্য যেমন ঔষধ (medicine) খেতে হয়, তদ্রুপ ভাবে পুরুষাঙ্গের শিরা, উপশিরা, ধমনি সবল ও শক্তিশালী বানাতে মালিশকৃত ঔষধের (medicine) প্রয়োজনীয়তা আবশ্যক। এরূপ একটি শাহি মালিশ তেলের বিবরণ নিচে দেওয়া হল

হলুদ রঙের বেগুন ১ টি

লবঙ্গ ৬০টি

তিলের তেল (oil) আধা কিলো

শুকনা জোঁক ৬ তোলা

ছিলানো গমের আটা ৫ তোলা

পুরুষাঙ্গের মালিশ যেভাবে বানাতে হবেঃ বড় একটি বেগুন যা গাছে থাকতে থাকতে পেকে হলুদ রঙের হয়ে গেছে। এরকম একটি বেগুন ভেঙ্গে তার চারদিকে ৬০ টি লবঙ্গ গেঁথে দিবে। এরপর এ বেগুনকে রোদ্রে না শুকিয়ে বরং ছায়ায় শুকাবে। শুকিয়ে গেলে ছোট একটি কড়াইয়ে আধা কিলো তিলের তেল (oil) ঢেলে নিমের লাকড়ি দিয়ে আগুণে হালকা গরম করবে। অতঃপর সে বেগুনটিকে কড়াইয়ে দিয়ে হালকভাবে নাড়াচাড়া করে মিশিয়ে ফেলবে।

যখন বেগুনটি তেলের (oil)সাথে সম্পূর্ণভাবে মিশে যাবে, তখন তাতে ছয় তোলা পরিমাণ শুকনো জোঁক ছেড়ে দিয়ে মিশিয়ে ফেলবে। অতঃপর তাতে ছিলানো গমের ৫ তোলা আটা ঢেলে দিবে। সব কিছু ঠিকঠাক মিলানোর পর কড়াইটি চুলা থেকে নিচে নামিয়ে ভালোভাবে নারাচাড়া করবে। যেন সবগুলো উপাদান একে অপরের মধ্যে প্রবেশ করে। সবশেষে এ ঔষুধ শিশিতে সযত্নে রেখে দিবে।

প্রয়োজনের সময় দুই মাশা পরিমাণ বা এক আঙ্গুল পরিমাণ পুরুষাঙ্গের অগ্রভাগে এমনভাবে মালিশ করবে যেন পুরুষাঙ্গের শিরাগুলো সে তেলকে(oil) চুষে নেয়। তারপর রেড়ের পাতা দিয়ে বেঁধে দিবে। বার দিন এরূপ করতে পারলে অবশ্যই সে পূর্ণাঙ্গ ভাবে সুস্থ হয়ে যাবে। ইনশাআল্লাহ…..

বি.দ্র. পুরুষাঙ্গে ব্যবহারের এ তৈল প্রস্তুতের ক্ষেত্রে অবশ্যই বিজ্ঞ হাকীমের স্মরণাপন্ন হবে।

সকল মেয়েদের জানা জরুরী, যেসব খাবার খেলে গর্ভের সন্তান (baby) নষ্ট হয়ে যায়!

যেসব খাবার খেলে- সন্তানের (baby) মা হওয়ার স্বাদটাই আলাদা। তবে মা হবার ক্ষেত্রে সচেতন থাকা জরুরি। প্রথমবার মা হওয়ার ক্ষেত্রে জানত হবে অনেক কিছুই।

হয়তো জানেন প্রথম প্রেগন্যান্সিতে মিসক্যারেজ বা গর্ভপাতের সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি থাকে? শারীরিক জটিলতা ছাড়াও এটা হয়ে থাকে অনভিজ্ঞতার কারণে। তাই আপনার জানা থাকা জরুরী গর্ভপাত এড়াতে কোন কোন খাবার এড়িয়ে চলবেন।

বার্লি : বার্লির অনেক ভাল গুণ থাকলেও গর্ভাবস্থার প্রথম অবস্থায় বার্লি খেলে মিসক্যারেজ হয়ে যেতে পারে।

কাঁচা পেঁপে : প্রেগন্যান্সির প্রথম তিন মাস অবশ্যই কাঁচা পেঁপে সেদ্ধ, রান্নায় পেঁপে বা পেঁপের চাটনি খাওয়া এড়িয়ে চলুন। পরের দিকেও পেঁপে খেলে গর্ভপাত না হলেও রক্তপাত হতে পারে।

অপাস্তুরিত দুধ : স্বাস্থ্যসম্মত ভাবে না খেলে সব থেকে বেশি ব্যাকটেরিয়া দুধ থেকেই ছড়ায়। সব সময়ই দুধ ভাল করে ফুটিয়ে খাওয়া উচিৎ। বিশেষ করে গর্ভাবস্থায় অপাস্তুরিত দুধ গর্ভপাত পর্যন্ত ডেকে আনতে পারে।

আরো পড়ুন  পুরুষ লি'ঙ্গের পারফেক্ট আকার কত? বড় করার ওষুধ সত্যই কি আছে?

কাঁকড়া, চিংড়ি : গর্ভাবস্থায় কাঁকড়া, চিংড়ি অথবা খোলসওয়ালা সি ফুড খাওয়া একেবারে ছেড়ে দিন। এই ধরনের খাবার থেকে অ্যালার্জি হওয়ার ঝুঁকি সবচেয়ে বেশি থাকে।

কচ্ছপের মাংস : কচ্ছপ খাওয়া বে আইনি হলেও এখনও অনেকেই খান। গর্ভাবস্থায় কিন্তু কচ্ছপ খুবই বিপজ্জনক হতে পারে।

কাঁচা ডিম : অনেকে ডিম কাঁচা খান। যদি আপনার এই অভ্যাস থাকে তাহলে প্রেগন্যান্ট হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই তা ত্যাগ করুন। হাফ বয়েল বা ডিমের পোচ খেলেও বিপদের সম্ভাবনা রয়েছে।

ডিম সেদ্ধ বা ভাজি করে খান। প্রসেসড মিট- প্রক্রিয়াজাত মাংস খাওয়া কখনই ভাল না। ক্যানসারও ডেকে আনতে পারে এই খাবার। গর্ভাবস্থায় তাই একেবারেই এড়িয়ে চলুন।

আধোয়া সবজি : শরীর সুস্থ রাখতে সবুজ শাক-সবজি খাওয়া যেমন জরুরি, তেমনই আধোয়া শাক-সবজি থেকে হতে পারে মিসক্যারেজ।

বিশেষ করে যে ধরনের সবজি কাঁচা খাওয়া হয় যেমন টম্যাটো, শশা, পেঁয়াজ, গাজর, কাঁচালঙ্কা, লেবু সেগুলো খাওয়ার আগে অবশ্যই ভাল করে ধুয়ে নেবেন। না ধুলে সবজি শরীরে বিষাক্ত জীবাণু ছড়ায় যা গর্ভস্থ সন্তানের (baby)  ক্ষতি করে।

আনারস : গর্ভাবস্থায় সবচেয়ে ঝুঁকি ডেকে আনতে পারে আনারস। প্রথম তিন মাসে আনারস, আনারসের চাটনি খেলে গর্ভপাত হওয়ার ঝুঁকি বহু গুণ বেড়ে যায়। গর্ভবতীদের মধ্যে আনারস খেয়ে ডায়েরিয়া বা অ্যালার্জি হওয়ার উদাহরণও দেখা যায় প্রচুর।

চিজ : চিজ শরীরে ফ্যাট জমায়। জরায়ুতে ফ্যাট জমলে শিশুর বৃদ্ধিতে সমস্যা হয়। ফলে মিসক্যারেজ হয়ে যেতে পারে।

মেয়েদের ঋতুস্রাবের ব্যথা থেকে মুক্তি মিলবে এই পাতায় !

নামী কোম্পানির দামী ওষুধও হয়তো কোনো কোনো রোগের বিরুদ্ধে ব্যর্থ হয়। অনেক টাকা-পয়সা নষ্ট করেও কোনো ফল মেলেনা। কিন্তু আমাদের আশেপাশে এরকম অনেক জিনিস আছে যার গুণে মিলতে পারে রোগমুক্তি। হতে পারে বিশেষ ব্যথার উপশম।

অথচ আশেপাশের এই জিনিসগুলো সম্পর্কে আমাদের তেমন একটা ধারণা নাই। সজনে পাতা তেমনই একটা জিনিস। আমাদের ঘরের পাশেই একটা নিচু ডালে হয়তো ঝুলছে সবুজ, চিরল পাতা। আমরা সে দিকে খেয়ালই করছি না।

কিন্তু প্রিভেন্ট ডিজিস ডটকম নামের স্বাস্থ্য বিষয়ক একটি সাময়িকীতে সম্প্রতি প্রকাশিত একটি গবেষণা নিবন্ধে দাবি করা হয়েছে, সামান্য এই সজনে পাতায় আছে রোগ সারানোর অসামান্য ক্ষমতা।

সজনে পাতা

সজনে পাতায় আছে শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় অ্যামাইনো এসিড তৈরির সব উপাদান। প্রায় ৩০ শতাংশ আমিষ আছে এই পাতায়। আছে প্রচুর পরিমাণে এন্টিঅক্সিডেন্ট। এছাড়া এই পাতা ইনসুলিন জাতীয় পদার্থ আছে যা রক্তে গ্লুকোজ বা সুগারের পরিমাণ নিয়ন্ত্রন করে।

আরো পড়ুন  মাত্র ২ মিনিটে স্ত্রীকে চরম উত্তেজিত করুন ও চরম সুখ দিন

বলা হয়ে থাকে সজনে পাতার প্রায় ৩০০ রোগ সারানোর ক্ষমতা আছে। তবে আজ আমরা সজনে পাতার একটি বিশেষ গুণ নিয়ে আলোচনা করবো-

ঋতুস্রাবের কালে তলপেটে ব্যাথার শিকার হননি এমন নারী খুঁজে পাওয়া যাবে না। আবার এই সমস্যার কারণে ওষুধ খাননি এমন নারীও খুঁজে পাওয়া যাবে না।

তবে ইন্টারন্যাশনাল জার্নাল অব প্যাথোথেরাপি বলছে ঋতুস্রাব চলাকালে তলপেটের ব্যথার (pain) জন্য আপানাকে আর ওষুধ খেতে হবে না।

প্যাথোথেরাপির পরামর্শ পিরিয়ডস (ঋতুস্রাব) চলাকালে তলপেটের ব্যথা (pain) কমাতে সামান্য কয়েকটি সজনে পাতাই যথেষ্ট।

প্যাথোথেরাপি বলছে, পিরিয়ডস-এর সময় ক্র্যাম্পস আর পেট ব্যথা কমাতে সাহায্য করে। সাময়িকীর ওই নিবন্ধে দাবি করা হয়েছে সজনে পাতায় আছে বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন আর মিনারেলস‚ যা ব্যথা (pain) কমায়।

গবেষকদের বক্তব্য হলো, সজনে গাছের পাতায় আছে এমন সব উপাদান যা পেটের আর ইউটেরাসের রক্ত চলাচল বাড়িয়ে দেয়। ফলে ক্র্যাম্প বা ব্যথা (pain) অনেকটাই কমে যায়। এছাড়া এই পাতা যদি মধুর সঙ্গে খাওয়া হয় তা হলে অ্যানিমিয়া বা রক্তসল্পতা কমে যায়।

আয়ুর্বেদ অনুযায়ী পিরিয়ডসের সময় অ্যানিমিয়ার কারণেই পেটে ক্রাম্প আর ব্যথা (pain) হয়। এই পাতায় রয়েছে আয়রন আর ক্যালসিয়াম; যা এইসময় দেহে প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।

আয়ুর্বেদ চিকিৎসকদের পরামর্শ হচ্ছে, একমুঠো পাতা থেকে তার রস বের করে নিয়ে একটা কাপের মধ্যে পাতার রস আর এক টেবিল চামচ মধু নিন। ভালো করে মিশিয়ে নিন। পিরিয়ডসের প্রথম তিন দিন সকালে খালি পেটে এই মিশ্রণটা খেলে ব্যথা (pain)  উপশম হবে।

কিডনির ক্ষতির জন্য দায়ী কিছু অভ্যাস,এখনই সচেতন হোন !

শরীরের খুব গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গগুলোর একটি হলো কিডনি। এটি হচ্ছে শরীরের ছাঁকুনি, যা দেহের নানা বর্জ্য পদার্থ, অব্যবহৃত খাদ্য এবং বাড়তি পানি (water) নিষ্কাশনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। এই কাজগুলো সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হলে তবেই আমরা সুস্থ থাকি।

এ কারণে দেহের সুস্থতার পাশাপাশি কিডনির সুস্থতাও রক্ষা করা জরুরি। কিন্তু বেশিরভাগ সময়ই আমরা কিডনির দিকে ঠিকমতো নজর দেই না। এতে পরবর্তীতে কিডনির নানা সমস্যা দেখা দেয়।

প্রতিবছর এ সমস্যায় অনেক মানুষ মারা যাওয়ার ঘটনাও ঘটে। দৈনন্দিন জীবনের কিছু অভ্যাসই আসলে কিডনির এই ক্ষতির জন্য দায়ী। তাই কিডনির সুরক্ষায় এসব অভ্যাস পরিত্যাগ করাই ভালো।

এক্ষেত্রে ‘কিউর জয় ডট কম’ অবলম্বনে জেনে নিন কিডনির ক্ষতি করে এমন কিছু অভ্যাসের কথা-

আরো পড়ুন  ডায়েট ছাড়াই ১০ কেজি ওজন কমানোর ৪টি "পরীক্ষিত" কৌশল

১. পর্যাপ্ত পানি (water) পান না করা

কিডনির প্রধান কাজ হলো শরীর থেকে পরিপাক প্রক্রিয়ার বর্জ্য অপসারণ করা এবং লোহিত রক্ত কণিকার ভারসাম্য রক্ষা করা। কিন্তু পর্যাপ্ত পানি (water) পান না করলে কিডনির রক্তপ্রবাহ কমে যায়। ফলে রক্তে দূষিত রাসায়নিক জমা হতে থাকে। কাজেই সুস্থতা নিশ্চিতে প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণে পানি (water) পান করা উচিত।

২. অতিরিক্ত লবণ খাওয়া

বাড়তি লবণ খাওয়ার কারণেও কিডনির অনেক ক্ষতি হয়। লবণ রক্তচাপ বাড়াতে ভূমিকা রাখে যা কিডনির উপর এক ধরনের চাপ সৃষ্টি করে। তাই দৈনন্দিন জীবনে পরিমিত লবণ খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।

৩.প্রস্রাব আটকে রাখা

দীর্ঘ সময় ধরে প্রস্রাব আটকে রাখলেও কিডনির অনেক ক্ষতি হয়। এতে কিডনির ওপর অনেক বেশি চাপ পরে এবং কিডনি সাধারণ কর্মক্ষমতা হারিয়ে ফেলে। তাই কিডনি সুস্থ রাখতে বেশি সময় প্রস্রাব ধরে রাখবেন না।

৪.অতিরিক্ত মিষ্টি খাওয়া

অতিরিক্ত মিষ্টি খাবার খেলে মূত্রের সাথে প্রোটিন নির্গত হয় যা কিডনির জন্য ঝুঁকিপূর্ণ। কাজেই কিডনি সুস্থ রাখতে মিষ্টি জাতীয় খাবার বেশি না খাওয়াই ভালো।

৫. ভিটামিন ও মিনারেলের অভাব

ভিটামিন (vitamin) বি ৬ ও ম্যাগনেসিয়ামের ঘাটতির কারণে কিডনিতে পাথর হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়। কাজেই সুস্থ থাকতে প্রতিদিন প্রচুর শাকসবজি ও ফলমূল খাওয়ার বিকল্প নেই।

৬.অতিরিক্ত প্রাণিজ প্রোটিন গ্রহণ

অতিরিক্ত প্রাণিজ প্রোটিন গ্রহণ করলে কিডনির মেটাবোলিক চাপ বেড়ে যায়। কাজেই যত বেশি প্রোটিন গ্রহণ করবেন কিডনির উপর চাপ তত বেশি বৃদ্ধি পাবে। ফলে কিডনি দ্রুত অকেজো হয়ে যাওয়ার সম্ভবনা বৃদ্ধি পায়।

৭. ঘুমের অভাব

রাতে পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমালে কিডনির ক্ষতিগ্রস্ত টিস্যুগুলো সেরে ওঠে। অন্যথায় শরীরের বিশ্রাম হয় না এবং কিডনির ক্ষতি হয়।

৮. অতিরিক্ত কফি পান

অতিরিক্ত কফি পান করলে তা রক্তচাপ কিছুটা বাড়িয়ে দেয় এবং কিডনির উপর অতিরিক্ত চাপ সৃষ্টি করে। তখন খুব দ্রুতই কিডনি অকেজো হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা দেখা দেয়। কাজেই সুস্থ থাকতে অতিরিক্ত কফি পান এড়িয়ে চলুন।

৯.পেইন কিলার গ্রহণ

কেউ কেউ সামান্য ব্যথাতেই পেইন কিলার খেয়ে থাকেন। এটা ঠিক নয়। ঘন ঘন পেইন কিলার খেলে দ্রুত কিডনি ও লিভার নষ্ট হয়ে যায়।

১০. মদ্যপান

অতিরিক্ত মদ্যপানের ফলে কিডনির স্বাভাবিক কার্যকলাপে ব্যাঘাত ঘটে এবং কিডনিতে চাপ সৃষ্টি হয়। সেই সঙ্গে লিভারেরও ক্ষতি হয়। কাজেই কিডনি সুস্থ রাখতে মদ্যপান এড়িয়ে চলার বিকল্প নেই।

Leave a Reply

Your email address will not be published.