ঘুমাবার আগে আপনার স্বামীর (husband) সাথে এই ৫ টি কাজ করুন!
বিয়ে (marry) করা আর সেই সম্পর্ককে টিকিয়ে রাখা কোন রকমের সহজ কাজ না। বিয়ের (marry) পর স্বামী (husband) আর স্ত্রীকে অনেক রকমের নিজের স্বাধ ইচ্ছে কে বলিদান দিতে হয়ে থাকে। আর মাঝে মাঝে এই সম্পর্কে কিছু ছোট ভুল সেটিকে অনেক বড় জায়গায় আপনাদের সম্পর্ককে নিয়ে যেতে পারে। আর আপনার ছোট একটি ভুল আপনার বিবাহিত জীবনকে নরক করে দিতে পারে। আপনারা দেখেছন অনেক মেয়ে বিয়ের (marry) পর নিজেকে তাঁর স্বামীর (husband) সাথে ঠিক ভাবে মানিয়ে নিতে পারেনা।
আর এই সব সম্পর্ক ভাঙ্গার পেছনে শুধু ছেলেরা দায়ি না, তাঁর সাথে সমান ভাবে মেয়েরাও দায়ী। আর আপনি এই কথাটি শুনেছেন একটি হাতে কোন দিন তালি বাজে না। আর বিয়ের (marry) পর যদি আপনার স্ত্রী আপনাকে ছেড়ে অন্য পুরুষের সাথে সম্পর্ক রাখছে তাহলে সেটির জন্যে সব থেকে দায়ী আপনি।
আর যদি আপনি আপনার সম্পর্ক টিকিয়ে রাখতে চান তাহলে আপনার সঙ্গির সাথে মাঝে মাঝে রোমান্স করুন। কারন দু’জনের মনে মধ্যে ভালোবাসা রাখলে হয় না তাঁর মাঝে মাঝে রোমান্স করতে হয়ে থাকে সম্পর্কে। রোমান্স স্বামী (husband) আর স্ত্রী মধ্যে সমস্ত রকমের বিবাদের ধবংস করে দিয়ে থাকে।
প্রত্যেক ছেলে তাঁর নিজের জীবন সঙ্গিকে সবার থেকে বেশী ভালোবাসতে চায়। আর সেই ভালোবাসা যদি সে না পেয়ে থাকে তাহলে সে অন্য মেয়ের দিকে বেশী আকর্ষিত হয়ে থাকে। আর ঘুমাবার আগে সারাদিনে যদি আপনি আপনার জীবন সঙ্গিকে একবার জড়িয়ে ধরেন তাহলে তাঁর এই সব ভুল গুলি কেটে যায় আর আপনাদের জীবন সুখের হয়ে উঠবে।
প্রত্যেক মানুষ এর ভালোবাসা প্রকাশ করার পদ্ধতি আলাদা রকমের হয়ে থাকে। আর এর মধ্যে কিশ করা এমন একটি জিনিস যেটি দুজনের মধ্যে সমস্ত রকম মনের ভুল কাটিয়ে দিয়ে থাকে। আর শুধু পুরুষের মধ্যে না মহিলাদের মধ্যে শারীরিক সম্পর্ক করার একটি আলাদা রকমের চাহিদা থাকে।
আর তাই সপ্তাহে এক বার তাঁর বেশী শারীরিক সম্পর্ক করুন। আর সব থেকে বড় ব্যাপার হল একে অন্যের প্রশংশা করুন তাহলে দেখবেন আপনাদের সম্পর্ক কোন দিন ভাঙ্গার জায়গায় আসবে না। তিন থেকে পাঁচ বছরের পুরনো স্বামী (husband) বা স্ত্রীয়ের সঙ্গে ঝগড়াটা তো আর শান্তভাবে, ধীরে সুস্থে করা যায় না, তাই ঝগড়া করতে যারা আগ্রহী, তারা উত্তেজনাটা একটু কমিয়ে, গলার আওয়াজ খানিক নামিয়ে ঝগড়াটা করাই ভালো। এতে মন, মেজাজ, প্রতিবেশী সবাই ভালো থাকে।
কীভাবে উজ্জ্বল ফর্সা করে তুলবেন আপনার শিশুর ত্বক? রইল ১০টি টিপস
কীভাবে উজ্জ্বল (bright)ফর্সা করে তুলবেন আপনার শিশুর (baby)ত্বক? রইল ১০টি টিপস
সুন্দর ত্বক কে না চায়! আমরা বড়রা নিজেরা চেষ্টা করি তো বটেই, সেই সঙ্গে চেষ্টা করি ছোট শিশুদের (baby) ত্বকেরও পরিচর্যা করতে শৈশব থেকেই যাতে বড় হয়ে তারা ভালো ত্বকের অধিকারী হয়। তবে ত্বকের পরিচর্যা করা আর ফর্সা গাত্রবর্ণের অধিকারী হওয়ার চেষ্টা করা ঠিক এক ব্যাপার নয়। ত্বকের রঙের ব্যাপারটি অনেকটাই বংশগত যদিও আজকাল অনেক আধুনিক উপায় বেরিয়েছে ত্বকের রং উজ্জ্বল (bright) করার। এই অবসরে আমরা আলোচনা করব কী কী উপায়ে শিশুর (baby)ত্বকের যত্ন নিয়ে তার গাত্রবর্ণকে আরও উজ্জ্বল (bright)করা যায়।
১ গরম তেল মালিশ
বাচ্চাদের ত্বকের যত্ন নেওয়ার একটি ভীষণ কার্যকর উপায় হচ্ছে গরম তেল মালিশ করা। বংশানুক্রমে চলে আসা এই ত্বক পরিচর্যার পদ্ধতির মাধ্যমে শিশুর (baby) চামড়া আরও মসৃন হয় এবং উজ্জ্বল (bright)হয়। আপনার শিশুকে (baby) আপনি রোজ নিয়ম করে গরম তেল মালিশ করুন। ফল পাবেন হাতেনাতে।
২ ঘরোয়া বডি প্যাক
শিশুদের ত্বক বড়দের ত্বকের দোষগুণ বেশি সংবেদনশীল। সুতরাং তাদের ত্বকের যত্ন নিতে আপনাকেও সংবেদনশীল হতে হবে। শিশুর (baby)ত্বকের যত্ন নিতে সপ্তাহে একবার বডি প্যাক ব্যবহার করতে পারেন। তবে বাইরের জিনিস না কিনে বাড়িতেই হলুদ, দুধ এবং চন্দনের গুঁড়োর মিশ্রণ বানিয়ে তা শিশুর ত্বকের জন্যে ব্যবহার করতে পারেন।
৩ বেবি স্ক্রাব
শিশুর (baby)সংবেদনশীল চামড়ার কথা মাথায় রেখে ঘরে বেসন, দুধ, হলুদ এবং গোলাপজল দিয়ে বানান একটি বিশেষ স্ক্রাব। বাচ্চার নরম ত্বকের উজ্জ্বলতা (bright) বাড়াতে এই জিনিসটির জুড়ি মেলা ভার।
৪ ময়শ্চার
শিশুর (baby)ত্বক যাতে শুষ্ক না হয়ে পরে সেদিকে খেয়াল রাখুন। বাচ্চাদের জন্যে তৈরী ময়শ্চারাইজার ক্রিম ব্যবহার করুন। বাজারে এমন ক্রিম প্রচুর পাওয়া যায় তবে শিশুর (baby)জন্যে সেরাটাই নেবেন বলে আশা করা যায়। সঠিকটি বাছতে না পারলে চর্ম বিশেষজ্ঞরা সঙ্গে কথা বলুন। আপনার শিশুর (baby)ত্বক পরিচর্যার এটাই অন্যতম শ্রেষ্ঠ মাধ্যম।
৫ বেবি সোপকে গুলি মারুন
প্রস্তুতকারকরা যতই যাই দাবি করুক, ভুলেও বেবি সোপ দিয়ে আপনার শিশুর (baby) ত্বকের পরিচর্যা নিতে যাবেন না। তাতে হিতে বিপরীত হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি। সাবানে যে ক্ষতিকারক রাসায়নিক থাকে, তা এখন সর্বজনবিদিত আর তাই তা এড়িয়ে চলাই ভালো। ৬ দুধের সর আর বাদাম তেল
এ’দুটি উপাদানও ব্যবহার করতে পারেন শিশুর (baby)ত্বকের পরিচর্যার জন্যে। দুধের সর শিশুদের চর্মরোগ নিরাময়ের ব্যাপারেও খুব উপকারী।
৭ ফলের রস (fruit juice)
আঙ্গুর, আপেল বা কমলালেবুর মতো বিভিন্ন ফলের রস (fruit juice) খাওয়ালেও শিশুদের (baby) ত্বক খোলতাই হয়। তবে অবশ্যই মনে রাখবেন যে ফলের রস (fruit juice) তিন মাসের কম বয়সী শিশুদের (baby) খাওয়ানো বিপজ্জনক কারণ তারা তখনও মায়ের দুধ বা ফর্মুলা মিল্কের উপরেই নির্ভরশীল থাকে।
৮ স্নান করানোর সময়ে খেয়াল রাখুন
শিশুকে (baby) স্নান করানোর সময়ে খেয়াল রাখুন জলের তাপমাত্রা যেন খুব বেশি বা কম না থাকে, তাতে আপনার শিশুর (baby) সংবেদনশীল ত্বকের ক্ষতি হতে পারে এবং তার ঔজ্জ্বল্যও হারিয়ে যেতে পারে। সবসময় শিশুকে নাতিশীতোষ্ণ জলে স্নান করান। ৯ রৌদ্রস্নান – শিশুকে (baby)অবশ্যই রৌদ্রে নিয়ে যান স্নানের আগে। রৌদ্রে ভিটামিন ডি থাকে যা সুস্থ ত্বকের জন্যে খুব জরুরি।
১০ শিশুর (baby)গা মোছানোর দিকে নজর দিন
স্নানের পর শিশুর (baby) গা মোছানোর দিকেও নজর রাখুন। নরম তোয়ালে ব্যবহার করুন যাতে অত্যধিক ঘষাঘষিতে তার গায়ে ফুসকুড়ি না বেরোয়। বাচ্চাদের ত্বকের পরিচর্যার এটিও একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক, মাথায় রাখবেন।
তাহলে আর বিশেষ ভাববেন না। উপরের পরামর্শগুলো মেনে চলুন যাতে খুব শিগগিরই আপনার শিশুসন্তানের (baby)ঝলমলে ত্বক দেখে গর্বিত বোধ করতে পারেন।