যৌন মিলনে (physical relation) পুরুষের অধিক সময় নেওয়া পুরুষত্বের মুল যোগ্যতা হিসাবে গন্য হয়। যেকোন পুরুষ বয়সেরর সাথে সাথে মিলনের নানাবিধ উপায় শিখে থাকে। এখানে বলে রাখতে চাই – ২৫ বছরের কম বয়সী পুরুষ সাধারনত বেশি সময় নিয়ে মিলন করতে পারেনা। তবে তারা খুব অল্প সময় ব্যাভধানে পুনরায় উত্তেজিত/উত্তপ্ত হতে পারে। ২৫ এর পর বয়স যত বাড়বে যৌন মিলনে (physical relation)পুরুষ তত বেশি সময় নেয়। কিন্তু বয়স বৃদ্ধির সাথে সাথে পুনরায় জাগ্রত (ইরিকশান) হওয়ার ব্যাভধানও বাড়তে থাকে।
তাছাড়া এক নারী কিংবা একপুরুষের সাথে বার বার মিলন করলে যৌন মিলনে (physical relation)বেশি সময় দেয়া যায় এবং মিলনে বেশি তৃপ্তি পাওয়া যায়। কারন স্বরুপ: নিয়মিত মিলনে একে অপরের শরীর এবং ভাললাগা/মন্দলাগা, পছন্দসই আসনভঙ্গি, সুখ দেয়া নেয়ার পদ্ধতি ইত্যাদি সম্পর্কে ভালভাবে অবহিত থাকে।
নিয়মিত যৌন মিলনে (physical relation)কি কি উপকার জেনে নিন
[উল্লেখ্যঃ যারা বলেন “এক তরকারী দিয়ে প্রতিদিন খেতে ভাল লাগেনা – তাই পর নারী শুধু যৌন মিলন বা ভোগের লালসা” – তাদেরকে অনুরোধ করছিঃ দয়াকরে মিথ্যাচার করবেন না। এমন যুক্তি ভিত্তিহীন। পরকীয়া আমাদের সমাজ ব্যবস্থাকে ধ্বংস করছে। মাত্র কয়েক মিনিটের কাম যাতনা নিবারনের জন্য আজীবনের সম্পর্কে অবিশ্বাসের কালো দাগ লাগাবেন কেন? অবিবাহীত ভাই ও বোনেরা, আপানাদের কি অতটা বড় বুকের পাটা আছে
– যদি বিয়ের পরে আপনি জানেন যে আপনার স্ত্রী (wife) ‘সতী’ নয় তখন তার সাথে বাকি জীবন কাটাবেন? তাহলে কেন শুধু শুধু বিবাহ-পুর্ব যৌন মিলনের (physical relation) জন্য এত ব্যকুলতা? যে ধরনের নারীকে আপনি গ্রহন করতে পারবেন না – অথচ সেই আপনি অন্য পুরুষের ভবিষ্যৎ বধুর সতীত্ব লুটবেন?দুঃখিত যদি কারো ব্যক্তি সত্বায় আঘাত করে থাকি।] কোন মেয়ের সাথে প্রথম বার যৌন মিলম করার সময় কি যোনির ভিতর পুরুষ অঙ্গ পুরোপুরি প্রবেশ করানো সম্ভব?
এই পদ্ধতিটি আবিষ্কার করেছেন মাষ্টার এবং জনসন নামের দুই ব্যাক্তি। চেপে ধরা পদ্ধতি আসলে নাম থেকেই অনুমান করা যায় কিভাবে করতে হয়। যখন কোন পুরুষ মনে করেন তার বীর্য প্রায় স্থলনের পথে, তখন সে অথবা তার সঙ্গী লিঙ্গের ঠিক গোড়ার দিকে অন্ডকোষের কাছাকাছি লিঙ্গের নিচের দিকে যে রাস্তা দিয়ে মুত্র/বীর্য বহিঃর্গামী হয় সে শিরা/
মুত্রনালী কয়েক সেকেন্ডর জন্য চেপে ধরবেন। (লিঙ্গের পাশ থেকে দুই আঙ্গুল দিয়ে ক্লিপের মত আটকে ধরতে হবে।)। চাপ ছেড়ে দেবার পর ৩০ থেকে ৪৫ সেকেন্ডের মত সময় বিরতী নিন। এই সময় লিঙ্গ সঞ্চালন বা কোন প্রকার যৌন কর্যক্রম করা থেকে বিরত থাকুন।
এ পদ্ধতির ফলে হয়তো পুরুষ কিছুক্ষনের জন্য লিঙ্গের দৃঢ়তা হারাবেন। কিন্তু ৪৫ সেকেন্ড পুর পুনরায় কার্যক্রম চালু করলে লিঙ্গ আবার আগের দৃঢ়তা ফিরে পাবে। স্কুইজ পদ্ধতি এক মিলনে আপনি যতবার খুশি ততবার করতে পারেন। মনে রাখবেন সব পদ্ধতির কার্যকারীতা অভ্যাস বা প্রাকটিস এর উপর নির্ভর করে। তাই প্রথমবারেই ফল পাওয়ার চিন্তা করা বোকামী হবে।
এ পদ্ধতি সম্পর্কে বলার আগে আমি আপনাদের কিছু বেসিক ধারনা দেই। আমরা প্রস্রাব করার সময় প্রসাব পুরোপুরি নিঃস্বরনের জন্য অন্ডকোষের নিচ থেকে পায়ুপথ পর্যন্ত অঞ্চলে যে এক প্রকার খিচুনী দিয়ে পুনরায় তলপেট দিয়ে চাপ দেই এখানে বর্নিত সংকোচন বা টেনসিং পদ্ধতিটি অনেকটা সে রকম।
তবে পার্থক্য হল এখনে আমরা খিচুনী প্রয়োগ করবো – চাপ নয়। স্ত্রীর (wife) যোনিতে কখন যৌনাঙ্গ প্রবেশ করালে স্ত্রী (wife) আনন্দ পাবে? জানুন এখানে এবার মুল বর্ননা – মিলনকালে যখন অনুমান করবেন বীর্য প্রায় স্থলনের পথে, তখন আপনার সকল যৌন কর্যক্রম বন্ধ রেখে অন্ডকোষের তলা থেকে পায়ুপথ পর্যন্ত অঞ্চল কয়েক সেকেন্ডের জন্য প্রচন্ড শক্তিতে খিচে ধরুন। এবার ছেড়ে দিন। পুনরায় কয়েক সেকেন্ডের জন্য খিচুনী দিন। এভাবে ২/১ বার করার পর যখন দেখবেন বীর্য স্থলনেরে চাপ/অনুভব চলে গেছে তখন পুনরায় আপনার যৌন কর্ম শুরু করুন।
মাত্র ২ মিনিটেই স্ত্রীকে (wife) চরম সুখ দেওয়ার উপায় জেনে নিন সংকোচন পদ্ধতি আপনার যৌন মিলনকে দীর্ঘায়িত করবে। আবারো বলি, সব পদ্ধতির কার্যকারীতা অভ্যাস বা প্রাকটিস এর উপর নির্ভর করে। তাই প্রথমবারেই ফল পাওয়ার চিন্তা করা বোকামী হবে।
কেউ কেউ এলাচ চিবুতে পছন্দ করেন। আবার চা থেকে সবজি সব কিছুতেই এলাচ থাকা চাই। কিন্তু জানেন না এই অভ্যাসটি ভালো না খারাপ? জেনে নিন, বেশ ভালো অভ্যাস করছেন। আর যারা মুখে এলাচ পড়লেই রেগে যান তারা অভ্যাস পাল্টে বেশি বেশি এলাচ রাখুন আপনার খাবারের টেবিলে।গবেষণা বলছে, এক টুকরো এলাচেই হতে পারে আপনার নানা সমস্যার সমাধান। ভাবছেন এলাচ কিভাবে সমস্যা সমাধান করবে? হ্যাঁ, এই ছোট্ট একটি উপাদানই আপনার পেটের সমস্যা, হজমে সমস্যা, বয়সের ছাপ, ক্ষতিকর টক্সিন দূর করা ও রক্তের পরিষ্কারক হিসেবে কাজ করবে।
দেহের ক্ষতিকর টক্সিন দূর করতে এলাচ যেমন খুবই উপকারী, তেমনি দেহের ক্ষতিকর উপাদান বের করতেও এলাচ বেশ উপকারী। রক্তনালীর জমাট বাঁধা ও রক্ত জমাটে সমস্যা হয়ে থাকলে তা দূর করতেও কাজ করে এলাচ। রক্ত পাতলা করা থেকে শুরু করে রক্তের আরও নানা সমস্যা দূর করতে সক্ষম এলাচ। এলাচে থাকা উপাদান হাই ব্লাড প্রেশার দূর করতেও ভূমিকা রাখে।
দীর্ঘক্ষন না খেয়ে থাকলে বা অন্যান্য কিছু শারীরিক অসুস্থতায় অনেকের মুখে দুর্গন্ধ দেখা দেয়। এই গন্ধ দূর করতে মুখে রাখুন এক টুকরা এলাচ। শুধু দুর্গন্ধই নয় মাড়ির ইনফেকশন, ফোঁড়াসহ দাঁত ও মাড়ির নানা সমস্যা দূর করে এলাচ।
এলাচে থাকা এন্টি-ওক্সিডেন্ট ফ্রি র্যাডিকেল, রিংকেল ও বয়সের ছাপ দূর করতে কার্যকরী ভূমিকা রাখে। ত্বকের ক্ষতিপূরণ ও ব্রণ দূর করতেও এর ভালো প্রভাব রয়েছে। তাই আজকে থেকেই অভ্যাস করুন এই দারুন মশলাটি রোজ নিয়ম করে খাওয়ার। তবে মনে রাখতে হবে সমস্যা গুরুতর হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া জরুরি।