মিল’নের সময় বাড়িয়ে নিন মিলনের আগে ২ টি খাবার খেয়ে স্ত্রীকে খুশি রাখুন

সহবাসের ১ ঘন্টা আগে যে ২ টি খাবার খেয়ে যৌন মিলনের (physical relation)সময় বাড়িয়ে নিন, স্ত্রীকে (wife) খুশি করে বীর্যপতন নিয়ন্তন রাখুন। অনেক পুরুষেরই যৌন মিলনের সময় খুব তাড়াতাড়ি বীর্য পতন হয়। কাংখিত সুখ স্ত্রী (wife) কে দিতে পারেনা। আমাদের আজকের টিউটোরিয়াল টি তাদের জন্য যাদের খুব তাড়াতাড়ি বীর্য পতন হয়।

মিলনে পুরুষের অধিক সময় নেওয়া পুরুষত্বের মুল যোগ্যতা হিসাবে গন্য হয়। যেকোন পুরুষ বয়সেরর সাথে সাথে মিলনের নানাবিধ উপায় শিখে থাকে। এখানে বলে রাখতে চাই – ২৫ বছরের কম বয়সী পুরুষ সাধারনত বেশি সময় নিয়ে মিলন (physical relation)করতে পারেনা। তবে তারা খুব অল্প সময়

ব্যাভধানে পুনরায় উত্তেজিত/উত্তপ্ত হতে পারে। ২৫ এর পর বয়স যত বাড়বে মিলনে (physical relation)পুরুষ তত বেশি সময় নেয়। কিন্তু বয়স বৃদ্ধির সাথে সাথে পুনরায় জাগ্রত (ইরিকশান) হওয়ার ব্যাভধানও বাড়তে থাকে।

তাছাড়া এক নারী কিংবা একপুরুষের সাথে বার বার মিলন করলে যৌন মিলনে (physical relation)বেশি সময় দেয়া যায় এবং মিলনে (physical relation) বেশি তৃপ্তি পাওয়া যায়। কারন স্বরুপ: নিয়মিত মিলনে (physical relation) একে অপরের শরীর এবং ভাললাগা/মন্দলাগা, পছন্দসই আসনভঙ্গি, সুখ দেয়া নেয়ার পদ্ধতি (system) ইত্যাদি সম্পর্কে ভালভাবে অবহিত থাকে।

[উল্লেখ্যঃ যারা বলেন “এক তরকারী দিয়ে প্রতিদিন খেতে ভাল লাগেনা – তাই পর নারী ভোগের লালসা” – তাদেরকে অনুরোধ করছিঃ দয়াকরে মিথ্যাচার করবেন না। এমন যুক্তি ভিত্তিহীন। পরকীয়া আমাদের সমাজ ব্যবস্থাকে ধ্বংস করছে। মাত্র কয়েক মিনিটের কাম যাতনা নিবারনের জন্য
আজীবনের সম্পর্কে অবিশ্বাসের কালো দাগ লাগাবেন কেন? অবিবাহীত ভাই ও বোনেরা, আপানাদের কি অতটা বড় বুকের পাটা আছে – যদি বিয়ের পরে আপনি জানেন যে আপনার স্ত্রী ‘(wife) সতী’ নয় তখন তার সাথে বাকি জীবন কাটাবেন? তাহলে কেন শুধু শুধু বিবাহ-পুর্ব মিলনের(physical relation) জন্য এত ব্যকুলতা? যে ধরনের নারীকে আপনি গ্রহন করতে পারবেন না – অথচ সেই আপনি অন্য পুরুষের ভবিষ্যৎ বধুর সতীত্ব লুটবেন? দুঃখিত যদি কারো ব্যক্তি সত্বায় আঘাত করে থাকি।] মুল আলোচনায় আসি। বলছিলাম যৌন মিলনে (physical relation)অধিক সময় দেয়ার পদ্ধতি সমুহ নিয়ে…
পদ্ধতি ১:- চেপে/টিপে (স্কুইজ) ধরা:

এই পদ্ধতিটি (system) আবিষ্কার করেছেন মাষ্টার এবং জনসন নামের দুই ব্যাক্তি। চেপে ধরা পদ্ধতি (system)আসলে নাম থেকেই অনুমান করা যায় কিভাবে করতে হয়। যখন কোন পুরুষ মনে করেন তার বীর্য প্রায় স্থলনের পথে, তখন সে অথবা তার সঙ্গী লিঙ্গের ঠিক গোড়ার দিকে অন্ডকোষের কাছাকাছি লিঙ্গের

নিচের দিকে যে রাস্তা দিয়ে মুত্র/বীর্য বহিঃর্গামী হয় সে শিরা/মুত্রনালী কয়েক সেকেন্ডর জন্য চেপে ধরবেন। (লিঙ্গের পাশ থেকে দুই আঙ্গুল দিয়ে ক্লিপের মত আটকে ধরতে হবে।)। চাপ ছেড়ে দেবার পর ৩০ থেকে ৪৫ সেকেন্ডের মত সময় বিরতী নিন। এই সময় লিঙ্গ সঞ্চালন বা কোন প্রকার যৌন কর্যক্রম করা থেকে বিরত থাকুন।

এ পদ্ধতির (system) ফলে হয়তো পুরুষ কিছুক্ষনের জন্য লিঙ্গের দৃঢ়তা হারাবেন। কিন্তু ৪৫ সেকেন্ড পুর পুনরায় কার্যক্রম চালু করলে লিঙ্গ আবার আগের দৃঢ়তা ফিরে পাবে।

স্কুইজ পদ্ধতি (system)এক মিলনে (physical relation)আপনি যতবার খুশি ততবার করতে পারেন। মনে রাখবেন সব পদ্ধতির কার্যকারীতা অভ্যাস বা প্রাকটিস এর উপর নির্ভর করে। তাই প্রথমবারেই ফল পাওয়ার চিন্তা করা বোকামী হবে।

পদ্ধতি (system)২:- সংকোচন (টেনসিং):

এ পদ্ধতি (system)সম্পর্কে বলার আগে আমি আপনাদের কিছু বেসিক ধারনা দেই। আমরা প্রস্রাব করার সময় প্রসাব পুরোপুরি নিঃস্বরনের জন্য অন্ডকোষের নিচ থেকে পায়ুপথ পর্যন্ত অঞ্চলে যে এক প্রকার খিচুনী দিয়ে পুনরায় তলপেট দিয়ে চাপ দেই এখানে বর্নিত সংকোচন বা টেনসিং পদ্ধতিটি অনেকটা সে রকম। তবে পার্থক্য হল এখনে আমরা খিচুনী প্রয়োগ করবো – চাপ নয়।

আরো পড়ুন  রাতে ঘুম হয় না? শুধু মাত্র লবণ আর চিনিতে, ৫ মিনিটে মিলবে গভীর নিদ্রা

এবার মুল বর্ননা – মিলনকালে (physical relation)যখন অনুমান করবেন বীর্য প্রায় স্থলনের পথে, তখন আপনার সকল যৌন কর্যক্রম বন্ধ রেখে অন্ডকোষের তলা থেকে পায়ুপথ পর্যন্ত অঞ্চল কয়েক সেকেন্ডের জন্য প্রচন্ড শক্তিতে খিচে ধরুন। এবার ছেড়ে দিন। পুনরায় কয়েক সেকেন্ডের জন্য খিচুনী দিন। এভাবে ২/১ বার করার পর যখন দেখবেন বীর্য স্থলনেরে চাপ/অনুভব চলে গেছে তখন পুনরায় আপনার যৌন কর্ম শুরু করুন।

সংকোচন পদ্ধতি (system)আপনার যৌন মিলনকে(physical relation) দীর্ঘায়িত করবে। আবারো বলি, সব পদ্ধতির (system) কার্যকারীতা অভ্যাস বা প্রাকটিস এর উপর নির্ভর করে। তাই প্রথমবারেই ফল পাওয়ার চিন্তা করা বোকামী হবে।

পদ্ধতি ৩:- বিরাম (টিজিং / পজ এন্ড প্লে):

এ পদ্ধতিটি বহুল ব্যবহৃৎ। সাধারনত সব যুগল এ পদ্ধতির (system) সহায়তা নিয়ে থাকেন। এ পদ্ধতিতে মিলনকালে(physical relation) বীর্য স্থলনের অবস্থানে পৌছালে লিঙ্গকে বাহির করে ফেলুন অথবা ভিতরে থাকলেও কার্যকলাপে বিরাম দিন। এই সময় আপনি আপনাকে অন্যমনস্ক করে রাখতে পারেন। অর্থ্যৎ সুখ অনুভুতি থেকে মনকে ঘুরিয়ে নিন।যখন অনুভব করবেন বীর্যের চাপ কমে গেছে তখন পুনরায় শুরু করতে পারেন।

বিরাম পদ্ধতির (system)সফলতা সম্পুর্ন নির্ভর করে আপনার অভ্যাসের উপর। প্রথমদিকে এ পদ্ধতির (system) সফলতা না পাওয়া গেলেও যারা যৌন কার্যে নিয়মিত তারা এই পদ্ধতির গুনাগুন জানেন। মনে রাখবেন সব পদ্ধতির কার্যকারীতা অভ্যাস বা প্রাকটিস এর উপর নির্ভর করে। তাই প্রথমবারেই ফল পাওয়ার চিন্তা করবেন না।

পরিশিষ্ট: উপরের সবকয়টি পদ্ধতি (system)আপনার সঙ্গীর তৃপ্তির উদ্দেশ্যে। অনেকের ধারনা নারী এ ট্রিকস্ গুলো অনুমান বা জানতে পারলে পুরুষত্ব নিয়ে প্রশ্ন তুলবে। ধারনাটি সম্পুর্ন ভুল। আপনি আপনার স্ত্রীকে (wife) পদ্ধতিগুলো বুঝিয়ে বলুন। দেখবেন সেই আপনাকে সাহায্য করছে। কারন সে জানে আপনি বেশি সময় নেয়া মানে সে লাভবান হওয়া।

মোটা মেয়েদের (girls) সাথে কিভাবে যৌন মিলন (physical relation)করলে আনন্দ বেশি পাওয়া যায় জানুন
সাধারণত সব শ্রেণীর মানুষের (men) মধ্যে এমন ধারণা বিদ্যমান যে, মোটা সঙ্গীর সাথে যৌন সঙ্গম (physical relation)করা অসম্ভব সুখপ্রদ নয়।আসলে এক্ষেত্রে শরীরের মেদের চেয়ে মানসিক উৎকণ্ঠাই সঙ্গমের (physical relation)আনন্দকে বেশি ব্যাহত করে। প্রত্যাখ্যানের ভয়, যৌন সঙ্গীর যৌন চাহিদা মেটাতে অক্ষম (unable) বা যৌন সঙ্গম করতে অক্ষম এমন ধরনের কিছু সাধারণ দুশ্চিন্তাই যৌন সুখকে সবচেয়ে বেশি বাধাগ্রস্ত করে।

মোটা মেয়েদের (girls)সাথে কিভাবে যৌন মিলন (physical relation)করলে আনন্দ বেশি পাওয়া যায়? পাশাপাশি যৌন সঙ্গমের right কৌশল সম্পর্কে অজ্ঞতা, সঙ্গমের (physical relation) পুর্বে সঠিক ভাবে উত্তেজিত করতে না জানা, যৌন উত্তেজক স্থান সমূহ না চেনা ইত্যাদি বিভিন্ন কারণে সঙ্গমের (physical relation) চূড়ান্ত সুখ লাভ করা সম্ভব হয় না।আসলে মোটা লোকদের সম্পর্কে সামাজিক দৃষ্টি ভঙ্গি অনেকাংশেই নেতিবাচক।ডায়েটিং করা বা দীর্ঘদিন ধরে আংশিক উপোস করার কারণে মোটা লোকদের যৌন বাসনা নষ্ট হয়ে যেতে পারে।পাশাপাশি যেসব মহিলাদের ওজন (weight) কমতে শুরু করে, তাদের স্বাভাবিক মাসিক চক্রও অস্বাভাবিক হয়ে যেতে পারে।

মোটা বা মেদ বহুল মহিলারা সাধারণত এমন ধারণা পোষন করে থাকে যে, তাদের পক্ষে কোনো পুরুষকে যৌন সুখ দেয়া সম্ভব নয় বা তাদেরকে কেউ পছন্দ করেনা।ফলে তাদের মধ্যে আত্মবিশ্বাসের অভাব দেখা দেয়।এই ধরনের আত্মবিশ্বাস হীনতা তাদের যৌন জীবনকে অধিকাংশ ক্ষেত্রে বাধাগ্রস্ত করে।

তরুণ মেয়েদের (girls)যে একটি জায়গায় স্পর্শ করে পাগল করে দেওয়া যায়
মোটা পুরুষদের বেলায়ও এধরনের সমস্যা দেখা যায়।প্রত্যাখ্যান হবার ভয়, যৌনসঙ্গম (physical relation) করতে অক্ষম (unable), বা সঙ্গিণীকে যৌন তৃপ্তিদানে অক্ষম বা তাদেরকে কেউ পছন্দ করেনা এমন ধরনের ধারণা তাদেরকে যৌন সঙ্গম থেকে বিরত রাখে।এ ধরনের মানসিক দুশ্চিন্তও সামাজিক দৃষ্টভঙ্গি বা সুযোগের অভাব ইত্যাদি বিভিন্ন কারণে দীর্ঘদিন ধরে যৌনসঙ্গম থেকে বিরত থাকলে তারা যৌনসঙ্গমে অক্ষম হয়ে যেতে পারে।আসলে এটি বর্তমানে একটি সামাজিক সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে এবং এবিষয়ে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে অনেক গবেষণাও হয়েছে।গবেষণায় কিছু ফলাফল উল্লেখ করা হলো-

আরো পড়ুন  এই রমজানে খাবার বাছাই খুবই গুরুত্বপূরণ, রোজায় সুস্থ থাকতে সেহরি-ইফতারে যা খাবেন জানুন

মোটা মানুষের বেলায় শারীরিক যৌন চাহিদা স্বাভাবিক পর্যায়ে থাকে।তবে সঙ্গমের (physical relation) বেলায় অতিরিক্ত মোটা হওয়ার কারণে কিছু সমস্যা দেখা দিতে পারে। বিবাহিত জীবনেও যৌনসঙ্গমই মোটা লোকদের আনন্দ লাভের গুরুত্বপূর্ণ উপায়। অবিবাহিত মোটা লোকদের বেলায়ও দেখা যায় তাদের স্বাভাবিক যৌনবাসনা রয়েছে।তবে মানসিক দুশ্চিন্তার কারণে অর্থাৎ তাদের সাথে কেউ যৌনসঙ্গম (physical relation)করতে পছন্দ করেনাএমন ধারনা তাদের যৌনজীবনকে বাধারস্ত করে।

প্রয়োজনীয় কিছু যৌন আসনের কৌশল উল্লেখ করা হলো- পুরুষর (male) ধান আসন : এই আসনটিকে সাধারণত মিশনারি আন বলা হয়ে থাকে।সাধারণত মহিলাটি তার পুরুষসঙ্গীর (male)চেয়ে মোটা হলে এধরনের আসন বেশি কার্যকর হয়।এক্ষেত্রে মহিলাটি চিৎহয়ে শুয়ে দুই পা কটির দিকে বাঁকিয়ে রাখবে এবং হাঁটু সম্পূর্ণ বাঁকিয়ে দুই উরু যতটা সম্ভব ফাঁক করে ধরবে।এতে করে তার যোনি মুখ সম্পূর্ণ ভাবে সঙ্গম উপযোগী হবে।তার ভুড়ি খুব বড় হলে এসময় সে দুই হাতে যোনি মুখ থেকে তা ওপরের দিকে টেনে ধরতে পারে।

অন্তত পক্ষে পুরুষ (male)সঙ্গীটি তার উরুর মধ্যে সঙ্গম (physical relation)উপযোগী আসন নেয়ার আগ পর্যন্ত এমনটি করা যেতে পারে।এতেও যদি সঙ্গম করা কষ্টকর হয় তবে মহিলাটি একটি বা একাধিক বালিশ তার নিতম্ব বা পাছার নিচে রাখতে পারে।এক্ষেত্রে সঙ্গম (physical relation) করা সহজতর হয় কারণ এতে করে যোনি মুখ ওপরে উঠে আসে।নিতম্বের নিচে একাধিক বালিশ স্থাপন করলে শুধু সঙ্গমকরাই (physical relation) সহজ হয় না বরং সঙ্গমের ক্ষেত্রে ভিন্নতাও আসে।সঙ্গম কালে পা দুটি বিভিন্ন উচ্চতায় উঠালে সঙ্গমের ভিন্ন রকম স্বাদ পাওয়া যায়।

যৌন বিশেষজ্ঞরা বলে থাকেন মাত্র তিন ইঞ্চি পরিমাণ উচুনি করলে যৌনসঙ্গমের (physical relation)অনেক পরিবর্তন আসতে পারে।এই আসন টিকে মেইল অপারেইট আসনও বলা যেতে পারে।প্রয়োজন মনে করলে সঙ্গমের (physical relation)সময় পুরুষটি (male) তার নিতম্বের ওপর বসে নিতে পারে।এক্ষেত্রে দুই হাত দিয়ে শরীরের উত্তেজক অংশ গুলোতে শৃঙ্গার করতে পারে।

সিমরআসন : এই আসনটিও পেছন দিক দিয়ে যৌন সঙ্গম (physical relation) করার মত এক ধরনের আসন।এক্ষেত্রে মহিলাটি একদিকে ফিরে শুয়ে হাটু বাকিয়ে ওপরে পা যতটা সম্ভব মাথার দিকে টেনে তুলবে এবং নিচের পা সোজা থাকবে। এতে করে যোনি মুখ ওপর দিয়ে বা পেছন দিয়ে সঙ্গমে উপযোগী হবে।এসময় পুরুষটি (male)তার দুটি পা মহিলাটির নিচের পায়ের দুদিকে রেখে হাটু গেড়ে বসে পেছন দিকে দিয়ে যৌনসঙ্গম করতে পারে।প্রয়োজন হলে পুরুষটি তার হাটুর নিচে বালিশ দিয়ে নিতে পারে।

মহিলাটি পুরুষটির (male)চেয়ে অধিক মোটা হলে এধরনের আসনে যৌনসঙ্গম (physical relation)করা যেতে পারে।এআসনটি একটু জটিল তবে চেষ্টা করলে বা চর্চা করলে এই আসনে সঙ্গম (physical relation)করা যেতে পারে।

এক্স-আসন : এটি অনেকটা টি-বর্গীয় আসনের মতই।এক্ষেত্রে মহিলাটি চিৎ হয়ে শুয়ে পাদুটি বাকিয়ে উরুদ্বয় যতটা সম্ভব ফাক করে ধরবে।এই ময় যোনি পথে পুরুষাঙ্গ (male)প্রবেশ করাবার পর মহিলাটি তার পা দুটি একসাথে করবে এবং পুরুষটির (male)শরীরে তখন ৪৫ ডিগ্রি কোণ সৃষ্টি করবে।এতে করে দুই জনের অবস্থান ইংরেজি বর্ণমালা এক্স-এর আকারের হবে।
তবে এটি করার সময় মহিলাটির যোনির পেশি এমন ভাবে চেপে রাখা প্রয়োজন যাতে পুরুষাঙ্গ (male)বের হয়ে যায়।এই আসনে পরস্পরের ভুড়ি সঙ্গমের (physical relation)বেলায় বাধা সৃষ্টি করেনা।

আরো পড়ুন  নারীদের হৃদরোগের ঝুঁকি কমানোর উপায় জেনে নিন

ওরাল সেক্স : ওরাল সেক্স উপভোগ করতে জানলে অত্যন্ত আনন্দদায়ক হতে পারে।সাধারণত মোটা মহিলারা ওরাল সেক্সের বেলায় বেশ পটু হয়ে থাকে।তবে যে জিনিসটি মনে রাখা প্রয়োজন তা হলো

– ওরাল সেক্স আসলে একতরফা কিছু নয়।মুখ মেহনের মাধ্যমে যৌনসঙ্গী দুজনই পরস্পরকে আনন্দ দিতে পারে।
যৌনবিশেষজ্ঞরা ৬৯ পদ্ধতির ওরাল সেক্সের পরামর্শ দিয়ে থাকেন।মুখ মেহন বা ওরাল সেক্স যৌনসঙ্গমের (physical relation)অংশও বটে।এর মাধ্যমে যৌন সঙ্গমকে (physical relation) আরো অধিক আনন্দময় করা যেতে পারে।

সঙ্গম (physical relation)বিহীন যৌনতা : যোনি পথে পুরুষাঙ্গ প্রবেশ না করিয়েও অনেক সময় যৌন happy লাভ করা যায়।যেমন- যোনি পথে কৌশলে আঙ্গুল প্রবেশ করিয়ে মহিলাটিকে যৌন আনন্দ দেয়া যায় যৌন উত্তেজক আলোচনা, শৃঙ্গার, হাসিঠাট্টা, স্পর্শকরা, উত্তেজক বই পড়া বা উত্তেজক ছবি দেখা ইত্যাদি বিভিন্ন ভাবে যৌন আনন্দ লাভ করা যায়। মনে রাখা প্রয়োজন পরস্পর খুব কাছাকাছি থাকার ফলে সঙ্গমের (physical relation)আনন্দ লাভ না করতে পারলেও অন্তত ভালো বাসার আনন্দ পাওয়া যায়।
যৌন মিলনের(physical relation) ক্ষমতা বাড়াতে ভায়াগ্রা বানান তরমুজ (Watermelon) দিয়ে
নিত্য দিনের নানা প্রাকৃতিক কাজের মতো সেক্স স্বাভাবিক হলেও, সাধারণভাবে সেক্স নিয়ে মানুষের ‘ট্যাবু’রও অন্ত নেই, কৌতূহলেরও শেষ নেই। প্রকাশ্যে কথা বলতে বাধলেও যৌনতা বাড়াতে অনেকে ভায়াগ্রা ব্যবহার করেন। অনেকে আবার এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া কী হবে ভেবে এ কাজ থেকে বিরত থাকেন। তবে এখন ঘরে বসেই আপনি ভায়াগ্রা বানিয়ে ফেলতে পারেন। কীভাবে, জানাচ্ছি আমরা।

ভায়াগ্রা ৈতৈরীর উপায়
প্রথমে জানতে হবে ভায়াগ্রা ঠিক কী ধরনের কাজ করে মানব দেহে। এই ওষুধের মধ্যে অ্যাফ্রোডিসিয়াক প্রপার্টি থাকে, যেমন সিট্রুলিন, লাইকোপেন প্রভৃতি। যা পুরুষদের সেক্সুয়াল পারফরম্যান্স বাড়াতে সাহায্য করে। আমাদের হাতের কাছেই এমন দুই বস্তু রয়েছে যা থেকে সহজেই অ্যাফ্রোডিসিয়াক প্রপার্টি পাওয়া যায় এবং তাও প্রচুর পরিমাণে। প্রথমটি হল তরমুজ (Watermelon) এবং দ্বিতীয়টি হল পাতি লেবু।

তরমুজ (Watermelon) দিয়ে ভায়াগ্রা তৈরীর প্রণলী প্রণালী :
প্রথমে তরমুজ (Watermelon) ছোট ছোট টুকরো করে কেটে নিন। মিক্সার বা জুসারের মাধ্যমে তা ক্রাশ করে ফেলুন। তরমুজের (Watermelon) খানিকটা সাদা অংশও এর মধ্যে দিয়ে দিন। প্রায় এক লিটার মতো এই জুস দরকার হবে। এর পর তরমুজের রস (Watermelon juice) একটি পাত্রে ঢেলে তা হাল্কা আঁচে ফোটাতে থাকুন। ফুটে উঠলে একটি গোটা পাতিলেবুর রস তাতে দিয়ে দিন। ভালো করে মিশিয়ে নিন। মনে রাখবেন, পাত্রের নীচে যাতে না লেগে যায়, তার জন্য ক্রমাগত মিশ্রণটি নাড়তে থাকুন। আঁচ কমিয়েই রাখুন এবং মিশ্রণটি অর্ধেক হতে দিন।

এবার আঁচ থেকে নামিয়ে ঠান্ডা হতে দিন। ঠান্ডা হলে ভালো করে ছেঁকে একটি পরিষ্কার কাঁচের বোতলে ভরে ফ্রিজে রেখে দিন। রোজ সকালে খালি পেটে এবং রাতে খাবার আগে ২ চামচ করে খান। যদি আপনার ওজন বেশি হয়, তবে তা ৩-৪ চামচ পর্যন্ত খান। সপ্তাহ খানেকের মধ্যেই এর প্রভাব বুঝতে পারবেন। সব বয়সের জন্য একদম নিরাপদ এবং পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াহীন এই হোম মেড ভায়াগ্রা।

* স্বাদ বাড়ানোর জন্য চিনি, লবণ এবং অন্যান্য মশলা ব্যবহার করলে এ উপযোগিতা কমে যায়। ফলে প্রাকৃতিক ভাবেই এটা খাওয়া ভালো।

Leave a Reply

Your email address will not be published.