সহবাসের আগে স্বামী স্ত্রী পরস্পরকে কিভাবে উত্তেজিত করবেন?
আপনি পুরুষ হলে আপনার স্ত্রীর দিকে ভালো করে খেয়াল করুন এবং যৌনতায় তার ভালো লাগা গুলো আবিস্কার করুন। তারপর সুন্দর সুন্দর কথা বলে তাকে উত্সাহিত করুন। দেখবেন আপনার সংসার সুখের হবে। আর আপনি মহিলা হলে আপনার স্বামী প্রতিও তাই করুন। দেখবেন আপনার স্বামী আপনাকে ছাড়া আর কিছুই বুঝেবে না। এখানে কিছু টিপস দেয়া হলো:-
আপনি মহিলা হলে স্বামীর শারীরিক মিলনের (PHYSICAL RELATION) সামর্থ্যকে অতি আগ্রহের সহিত বলুন (একটু বাড়িয়েও বলতে পারেন)। উদাহরন স্বরূপ: তোমার সাথে যখন আমি মেলামেশা করি তখন আমি যেন অমৃত মুখ পুরে খাবার স্বাধ পাই। এ যেন স্বর্গে অবতরন। অথবা প্রিয়তম, তোমার চুলের গন্ধ আমাকে পাগল করে তোলে।
তার (পুরুষ কিংবা মহিলার) শরীরের সুন্দর অংশ আবিষ্কার করুন। তাকে তার শরীরের সুন্দর অঙ্গটির কথা বলুন। যেমন: তোমার চোখ দুটি মায়া হরিনীর মত। কিংবা তোমার রোমশ বুকে মাথা রাখলে আমি আমার আমিতে থাকিনা – থাকতে পারিন। মনে রাখবেন নারী পুরুষ নির্বিশেষে যেকোন মানুষই সুনাম শুনতে পছন্দ করে।
পজেটিভ পরিবর্তনে তাকে উৎসাহীত করুন। যদি আপনার সঙ্গী ওজন কমাচ্ছে তার সাথে আপনিও সেটা করতে পারেন। বলতে পারেন ওজন কমানোতে তোমাকে আগেরে চেয়ে সুন্দর লাগছে। কিংবা ব্রু-ফ্লাক করার পর তোমার চোখের সাগরে ডুব সাতার দিতে মন চাইছে, ইত্যাদি….. ইত্যাদি।
আরো পড়ুনঃ
বেশি ঘুমালে (sleeping) আপনার যে ক্ষতিগুলো হতে পারে!
ইদানিং সবখানে কম ঘুমানোর ক্ষতির কথা জানা যাচ্ছে। কম ঘুমালে (sleeping) ওজন বাড়ে, বিভিন্ন অসুখ হয়, স্বাস্থ্য খারাপ হয়, মানসিক স্বাস্থ্যও খারাপ হয় ইত্যাদি। কিন্তু আপনি কী জানেন, খুব বেশি ঘুমানোরও যে আছে খারাপ প্রভাব? হ্যাঁ, কম ঘুমের মত বেশি ঘুমেরও আছে খারাপ প্রভাব। এটা শারীরিক ও মানসিক উভয় স্বাস্থ্যই খারাপ করতে পারে।তবে প্রাপ্তবয়স্ক একজন মানুষের মোটামুটি ৭-৯ ঘন্টা ঘুমের দরকার হয়। কিন্তু নিয়মিত ৯ ঘন্টার বেশি ঘুমানোটা হতে পারে কোনো একটা লুকানো রোগের লক্ষণ। এটা আপনার অসুস্থ্য হবার কারণও হতে পারে। দেখে নিন বেশি ঘুমানোর (sleeping) খারাপ দিকগুলো।
১/ বেশি ঘুমানো বাড়ায় বিষণ্ণতার ঝুঁকি। ২০১৪ সালে যমজদের নিয়ে এক গবেষণায় দেখা যায়, লম্বা সময় ঘুমালে একজন মানুষের বিষণ্ণতার ঝুঁকি বেড়ে যায়। ২/ এখানেই শেষ নয়, বেশি ঘুম (sleeping) মস্তিষ্ককেও প্রভাবিত করে। বয়স্ক নারীদের ওপর গবেষণায় দেখা যায়, বেশি বা কম ঘুমানোর কারণে ছয় বছরের মাঝে মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা কমে যায়।
৩/ বেশি ঘুম আমাদের প্রজনন স্বাস্থ্যের জন্যও ক্ষতিকর। ২০১৩ সালের কোরিয়ান এক গবেষক দলের অ্যানালাইসিসে দেখা যায়, ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমালে গর্ভধারণের মাত্রা সবচাইতে বেশি হয় আর ৯-১১ ঘন্টা ঘুমালে সবচাইতে কম হয়।
৪/ ডায়বেটিসের ঝুঁকি বাড়ায় বেশি ঘুম (sleeping) । কুইবেকের এক ছোট গবেষণা থেকে দেখা যায়, জারা আট ঘন্টার বেশি ঘুমান (sleeping) তাদের টাইপ টু ডায়াবেটিস হবার ঝুঁকি থাকে দ্বিগুণ।
৫/ ঘুম কম হলে যেমন ওজন বাড়তে পারে তেমনি ঘুম বেশি হলেও ওজন বাড়তে পারে। কুইবেকের ওই একই গবেষণায় দেখা যায়, প্রয়োজনের বেশি এবং কম যারা ঘুমান তাদের ওজন অন্যদের চাইতে বেড়ে যায়। যারা পরিমাণমত ঘুমায় তাদের চাইতে এদের ওজন বাড়ার সম্ভাবনা থাকে ২৫ শতাংশ বেশি।
৬/ হৃদযন্ত্রের ক্ষতি করতে পারে বেশি ঘুম (sleeping) । ২০১২ সালের এক রিসার্চে দেখা যায়, দিনে আট ঘন্টার বেশি ঘুম (sleeping) হৃদরোগ বাড়াতে পারে। তাদের অ্যানজাইনা হবার ঝুঁকি বাড়তে পারে দ্বিগুণ এবং করোনারি আর্টারি ডিজিজ হবার সম্ভাবনা বাড়ে ১.১ গুণ।
৭/ বেশি ঘুমালে (sleeping) কমতে পারে আয়ু। ২০১০ সালে ১৬টি গবেষণার তথ্য রিভিউ করে দেখা যায়, প্রয়োজনের চাইতে কম বা বেশি ঘুমালে আয়ু কমে যায় এবং মৃত্যু ঝুঁকি বাড়ে- কারণ যেটাই হোক না কেন।
তথ্যসুত্রঃ প্রিয় লাইফ